নিজস্ব প্রতিবেদন: লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফাতেই মানুষ দিদিকে কড়া ইঙ্গিত দিয়ে দিয়েছেন। দক্ষিণ দিনাজপুরে বুনিয়াদপুরের সভা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বিঁধলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রথম দফাতেই দিদির ঘুমের ব্যাঘাত ঘটেছে। আর দ্বিতীয় দফায় য়ে রিপোর্ট আসছে তাতে দিদির ঘুম ছুটেছে।


প্রধানমন্ত্রী বলেন-


মিডিয়ায় দেখেছি আমাদের ভাইবোনরা কীভাবে টিএমসির গুন্ডাদের শিক্ষা দিয়েছে। এভাবেই ওদের প্রতিরোধ করুন।


পুরুলিয়ায় আমাদের আর এক কর্মকর্তাকে হত্যা করা হয়েছে। বিজেপি সমর্থকদের আশ্বাস দিচ্ছি এই অত্যাচারের পুরো বিচার হবে। হিংসা যারা করছে তাদের আইন অনুযায়ী কড়া শাস্তি দেওয়া হবে


মমতা দিদি পশ্চিমবঙ্গে যা করেছেন তাতে ওকে ভবিষ্যত মাফ করবে না। মা মাটি মানুষের নামে ধোঁকা দিয়েছেন।


একসময় ওকে দেখে আমিও ভুল করেছিলাম টিভিতে ওকে যখন দেখতাম তখন মনে হয়েছিল উনি গরিব মানুষের জন্য লড়াই করছেন। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর সেই ভুল ভেঙেছে।


গরিবের টাকা নারদা, সারদা, রোজভ্যালি লুটে নিয়েছে।


গরিবের পুরো টাকার হিসেব নেব। চিটফান্ড দুর্নীতির প্রতিটি টাকার হিসেবে দিতে হবে।


পিসি-ভাইপো মিলে যে ভাবে পশ্চিমবঙ্গের ক্ষতি করছেন তার জবাব দিতে হবে।


পরীক্ষায় যারা পাস করেছেন তাদের চাকরি দেন না।


গুন্ডাদের দেওয়ার টাকা রয়েছে। ডিএ দেওয়ার টাকা নেই।


পশ্চিমবঙ্গের মডেল গোটা দেশে লাগু করবেন দিদি। এই স্বপ্নই এখন দেখছেন দিদি।


অন্যদেশের লোক এনে রাজ্য নির্বাচনী প্রচার হচ্ছে। তোষণের রাজনীতি করার জন্য এসব করা হচ্ছে। দেশের কোথাও এ জিনিস দেখেছেন?


দেশে এখন এমন একটি মডেল তৈরি হয়েছে যেখানে জঙ্গিরা ভয় পাবে।


মমতা দিদি এর উল্টো কাজ করছেন।


মনে করে দেখুন খাগড়াগড়ের তদন্ত কে রুখতে চেয়েছিলেন!


ভারত এখন জঙ্গিদের ঘরে ঢুকে মারছে। এটাই করা উচিত কিনা আপনারাই বলুন।


পাকিস্তানে ঢুকে সেনা এখন জঙ্গিদের মারছে। আর দিদি প্রমাণ চাইছেন। সেনার ওপরে ভরসা নেই!


প্রমাণ যদি চাই তাহলে চিটফান্ড দুর্নীতিতে জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রমাণ জোগাড় করুন।


ক্ষমতায় এলে অনুপ্রবেশকরীদের বিরু্দ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


নাগরিকত্ব বিল নিয়ে মানুষকে ভুল বোঝানো হচ্ছে। গরিবের চোখের জলের হিসেব দিতে হবে।