নিজস্ব প্রতিবেদন : বাইরে থেকে বাহিনী নয়। প্রথম দফার ভোটে দার্জিলিং ও জঙ্গলমহলে মোতায়েন বাহিনীকেই ব্যবহার করা হবে। উল্লেখ্য, এই মুহূর্তে পাহাড় ও জঙ্গলমহলে ৩৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন রয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


১১ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট। আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহার এই দুটি লোকসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ সেদিন। কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথম দফার ভোটে ইতিমধ্যেই ১০ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। আরও ৩০ কোম্পানি বাহিনী ব্যবহার করা হবে। যার সবটাই এই মুহূর্তে রাজ্যে মোতায়েন কেন্দ্রীয় বাহিনী।


আরও পড়ুন, 'স্পিড ব্রেকার' বনাম 'এক্সপায়ারি বাবু': মোদীকে ঝাঁঝালো জবাব মমতার


উল্লেখ্য, ভোটের বাহিনীর প্রয়োজনীয়তার জন্য জঙ্গলমহল থেকে বাহিনী প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কমিশন। কিন্তু ডিজি শ্রী বীরেন্দ্র স্পেশাল অবজার্ভার বিবেক দুবেকে অনুরোধ করেন বাহিনী তুলে না নেওয়ার জন্য। বাহিনী তুলে নেওয়ার প্রসঙ্গে আশঙ্কাপ্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। সেই দাবি-ই কিছুটা মেনে নিল কমিশন। রাজ্যের বাইরে পাঠানো হচ্ছে না বাহিনী। তবে রাজ্যের মধ্যেই ভোটের কাজে লাগানো হচ্ছে।


আরও পড়ুন, মোদীর জন্য '৪০ মিনিট দেরি'! ক্ষোভ উগরে দিলেন মমতা


কমিশনের যুক্তি, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, বীরভূমের একাংশ ও পশ্চিম মেদিনীপুর আর মাওবাদী অধ্যুষিত নয় বলে রিপোর্ট দিয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। শুধুমাত্র ঝাড়গ্রামকে মাও অধ্যুষিত বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তাই হঠাত্ করে কোনও ঘটনা ঘটবে, এমন আশঙ্কাকে আমল দিতে নারাজ কমিশন। পাশাপাশি, রাজ্যের মধ্যেই থাকায় দরকারে বাহিনী সরানো সহজ হবে।


আরও পড়ুন, 'বাংলার উন্নয়নে স্পিড ব্রেকার দিদি!'  মমতাকে কড়া আক্রমণ মোদীর


পাশাপাশি, কমিশন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, রাজ্যের মোট ৭৯ হাজার বুথের মধ্যে ৪০ শতাংশ বুথকে স্পর্শকাতর ঘোষণা করা হতে পারে। যদিও বিরোধীরা দাবি সব বুথকেই স্পর্শকাতর ঘোষণার দাবি করেছিলেন। এখন প্রথম দফার ভোটে বুথ সংখ্যা ৩৮৪৪। এরমধ্যে অতি স্পর্শকাতর বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে। বাকিগুলিতে থাকবে রাজ্য পুলিসের সশস্ত্র বাহিনী।