Madan Mitra: ‘পদ আজকে আছে কালকে কাঁচি দিয়ে কেটে দিতে দু মিনিট সময় লাগবে না`, হুঁশিয়ারি মদনের
তিনি বলেন, ‘আমি কিন্তু সাবধান করে দিলাম। কে কার সঙ্গে আছে। কার কত বড় জ্যাক, আমি জানতে চাই না। প্রকৃত তৃণমূল কর্মীদের যারা চেপে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। মানুষের কাজে বাধা ও বেআইনি নির্মাণে যারা মদত দেবেন। তারা সাবধান। আমরা কিন্তু তাদের পর্যবেক্ষণে রেখেছি’।
বরুণ সেনগুপ্ত: পদ আজকে আছে কালকে কাচি দিয়ে কেটে দিতে দুই মিনিট সময় লাগবে না,কামারহাটির দলীয় নেতা ও কাউন্সিলরদের উদ্দেশ্যে কড়া হুঁশিয়ারি বিধায়ক মদন মিত্রের।
কামারহাটি পৌরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডে একুশে জুলাই-এর দলীয় অনুষ্ঠানে দলের নেতা ও কাউন্সিলারদের কড়া ভাষায় হুঁশিয়ারি দিলেন বিধায়ক মদন মিত্র।
বিধায়ক মদন মিত্র হুঁশিয়ারির সুরে বলেন, ‘এলাকায় অনেকে কাজ করতে অসুবিধা করছে। আমরা এমন অসুবিধা করবো যে পায়ে কেঁদে পড়া ছাড়া উপায় থাকবে না’।
আরও পড়ুন: Bengal Weather Today: শুক্রবার থেকে বৃষ্টি বাড়লেও থাকবে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি
তিনি আরও বলেন, ‘আমি কিন্তু সাবধান করে দিলাম। কে কার সঙ্গে আছে। কার কত বড় জ্যাক, আমি জানতে চাই না। প্রকৃত তৃণমূল কর্মীদের যারা চেপে দেওয়ার চেষ্টা করবেন। মানুষের কাজে বাধা ও বেআইনি নির্মাণে যারা মদত দেবেন। তারা সাবধান। আমরা কিন্তু তাদের পর্যবেক্ষণে রেখেছি’।
মদন মিত্র হুঁশিয়ারির সুরে বলেন, ‘পদ আজকে আছে কালকে কাঁচি দিয়ে কেটে দিতে দু মিনিট সময় লাগবে না। এলাকায় কোনও গুলি-গোলা বরদাস্ত করা যাবে না। এলাকার মানুষদের নিয়ে পার্টি করতে হবে’। কামারহাটির দলীয় নেতা থেকে শুরু করে কাউন্সিলারদের উদ্দেশ্যে এমনই কড়া ভাষায় হুঁশিয়ারি দিলেন বিধায়ক মদন মিত্র।
আরও পড়ুন: হাজার বছরের পুরনো শৈব তীর্থ? জানুন ঐতিহ্যবাহী জল্পেশ মন্দিরের বিশেষ রহস্য-কথা...
এর আগে পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া নিয়ে উত্তপ্ত হয়েছিল একাধিক জেলা। সেই পরিস্থিতিতে ভোটের উত্তাপ বাড়িয়ে দেন মদন মিত্র। বিরোধীদের উদ্দেশ্যে তাঁর সাফ হুঁশিয়ারি দেন ব্যালটবাস্কে হাত দিলে ভয়ংকর ফল হবে।
সেই সময়ে বিরোধীদের উদ্দেশ্যে কামারহাটির বিধায়ক বলেন, কুরবানি দেখেছেন? সেই কুরবানির জন্য তৈরি হন। প্রয়োজনে বুকের রক্ত ঢেলে দেব। কিন্তু ব্যালট বাক্সে হাত দিতে গেল সিপিএম, বিজেপি আর কংগ্রেস-যতই কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকুক, ব্যালট বাক্সে হাত দিতে গেলে হাতটা কিন্তু ব্যালট বাক্সেই থাকে যাবে। স্লোগান একটাই, ইয়ে হাত মুঝে দে দে ঠাকুর।