নিজস্ব প্রতিবেদন: দল থেকে বহিষ্কারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় সাফাই দিলেন প্রাক্তন সাংদ মইনুল হাসান। বহিষ্কারের কারণ হিসাবে দলের তরফে তোলা প্রতিটি অভিযোগ খণ্ডন করেন তিনি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিন এক ফেইসবুক পোস্টে মইনুল জানিয়েছেন, কোনও দিনও কোনও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তৈরি করেননি তিনি। ফলে বিক্রি করার প্রশ্ন ওঠে না। কোনও সংস্থার সদস্যও ছিলেন না তিনি। 


মইনুলের সাফাই, সাংসদ থাকাকালীন তাঁর যে মোটা আয় হয়েছে তার উত্স পৈত্রিক সম্পত্তি। পৈত্রিক সম্পত্তি বিক্রি করে তিনি যে টাকা পেয়েছিলেন তা দিয়ে নানা জিনিস কেনেন তিনি। 


তবে দলের সঙ্গে যে তাঁর কোনও সম্পর্ক নেই তাও স্পষ্ট করে দিয়েছেন তিনি। সঙ্গে জানিয়েছেন, দলত্যাগের পর সিপিএম তাঁকে যে ভাবে বহিষ্কার করেছে তা হাস্যকর। 


মইনুল হাসানকে নিয়ে সিপিএমের অন্দরের কোন্দল যদিও নতুন নয়। আর্থিক কেলেঙ্কারির অভিযোগে ২০১৪ সালে তাঁর বিরুদ্ধে কমিশন গঠন করে দল। অভিযোগ ছিল, সাংসদ থাকাকালীন তিন গুণ আয় বেড়েছে তার। অভিযোগ, একটি স্কুলসহ একাধিক সম্পত্তি কেনাবেচার সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছেন তিনি। 


টিভি দেখায় দাদা ও মায়ের বকুনি, গায়ে আগুন দিয়ে আত্মঘাতী অভিমানী ষোড়শী


পঞ্চায়েত ভোটের পর থেকেই মইনুলকে নিয়ে সিদ্ধান্তগ্রহণের পথে হাঁটে সিপিএম। জেলাসফরে গিয়ে মুর্শিদাবাদের নেতাদের সঙ্গে এব্যাপারে আলোচনা করেন তিনি। এর পরই দলের সঙ্গে বিচ্ছেদ পাকা হয় মইনুলের। গত ৭ জুলাই সাংবাদিক সম্মেলনে দলত্যাগ করেন মইনুল। তার প্রায় ১ সপ্তাহ পর মইনুলকে বহিষ্কার করে সিপিএম। 



সূত্রের খবর, তৃণমূল ও বিজেপি দু'পক্ষের সঙ্গেই যোগাযোগ রেখে চলছেন এই বাম নেতা। প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছিল ২১ জুলাইয়ের সমাবেশে তৃণমূলে যোগ দিতে পারেন তিনি। তবে তাঁর বিজেপিতে যোগদানের সম্ভাবনাও সমান উজ্জ্বল বলে মনে করছেন রাজনীতির কারবারিরা। 


2014 সাংসদ থাকাকালীন তিন গুণ টাকা বাড়ে। ২০১৮ পর্যন্ত। রাজ্য কমিটি থেকে বাদ পড়েন। ১৯-১৩ ধারায়।