নিজস্ব প্রতিবেদন: হাতির হামলায় মারা গেলে চাকরি দেওয়ার ঘোষণা করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানান,হাতির হামলায় কেউ মারা গেলে মৃতের পরিবারের একজন সদস্যকে দেওয়া হবে সরকারি চাকরি।    


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মুখ্যমন্ত্রীর কথায়, ''হাতির আক্রমণ বেশিরভাগটাই হয় ঝাড়গ্রামে। মেদিনীপুরে কখনও কখনও হয়, পুরুলিয়া, বাঁকুড়াতেও হামলা করে হাতি। উত্তরবঙ্গেও হয় হাতির হামলা। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, হাতির আক্রমণে কেউ মারা গেলে পরিবারের এক সদস্যকে স্পেশাল হোমগার্ডে চাকরি দেওয়া হবে। অনেকে এভাবে মারা যায়, তার পরিবারের দিকে ফিরেও তাকায় না। তাঁরা আড়াই লক্ষ টাকা পায়, এবার চাকরিও দেওয়া হবে।''   


মাওবাদী হামলায় নিখোঁজদের বাড়ির সদস্যদের সাহায্য করার কথাও ঘোষণা করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বলেন,''মাওবাদীদের হাতে অনেকে খুন হয়েছিলেন। অনেকের খবর পাওয়া যায়নি। ১০ বছর হয়ে গিয়েছে। এখনও ফিরে আসেননি তাঁরা। তাঁদের পরিবারকে ৪ লক্ষ টাকা ও হোমগার্ডের চাকরি দেওয়া হবে।''


মাওবাদীদের মোকাবিলায় জুনিয়র কনস্টেবল নিয়োগ করেছিল রাজ্য সরকার। তাঁদের প্রোমোশনের কথাও জানান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়,''মাওবাদী সন্ত্রাস মোকাবিলায় জুনিয়র কনস্টেবল ছিলেন স্থানীয় ছেলেমেয়েরা। ৫ বছর পূর্ণ হওয়ার পর তাঁরা কনস্টেবল হচ্ছেন। ৪,২৮৪ জনকে প্রোমোশন দেওয়া হল। তার মধ্যে পশ্চিম মেদিনীপুরের ১০২৩, ঝাড়গ্রামের ৮৪৮,  বাঁকুড়ার ১১৪২ জন ও পুরুলিয়ার ১২৭১ জন।''


আরও পড়ুন- মণীশ-খুনের রেশ কাটতে না কাটতেই শমীক ভট্টাচার্যকে মারধর, গাড়ি ভাঙচুর