নিজস্ব প্রতিবেদন: এর আগে যতবার এসেছেন, ততবারই বাংলায় নিজের বক্তৃতা শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এবার তার ব্যতিক্রম হল না উত্তর ২৪ পরগনার ঠাকুরনগরে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সেখানে মতুয়া মহাসঙ্ঘের ডাকা জনসভায় প্রধানমন্ত্রী ছিলেন প্রধান অতিথি। সভায় উপস্থিত হয়ে তাই শুরুতেই হরিচাঁদ-গুরুচাঁদ ঠাকুরকে প্রণাম জানিয়ে সভায় বক্তৃতা শুরু কলেন মোদী।


আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর সভার আগে কলকাতায় ফিরলেন ক্ষুব্ধ লকেট 


তিনি বললেন, ''এই ঠাকুরনগরের মাটি পবিত্র মাটি। এই মাটি ঠাকুর গুরুচাঁদের মাটি। এই মাটিকে আমার প্রণাম।'' পাশাপাশি বড়মার সঙ্গে দেখা করতে পেরে তিনি যে গর্বিত, সেকথাও উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এছাড়া তিনি ঠাকুরনগরকে হরিচাঁদ ঠাকুরের সামাজিক আন্দোলনের ভূমি বলে জানান।


আরও পড়ুন: "বড়মার সঙ্গে দেখা করে গর্ব অনুভব করছি", প্রণাম জানিয়ে বাংলায় বললেন মোদী


একই সঙ্গে মোদীর বক্তৃতার শুরুতে একটি বড় অংশে বাংলার মনিষীদের নাম শোনা গেল। মঞ্চ থেকে তিনি প্রণাম জানালেন স্বামী বিবেকানন্দ, রামকৃষ্ণ পরমহংস, চৈতন্য, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, অরবিন্দ,  নেতাজি, কাজি নজরুল ইসলামের উদ্দেশ্যে।


তবে মঞ্চ থেকে বারবার তিনি উল্লেখ করেন বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম। আরণ্যকের স্রষ্টাকে প্রণাম জানিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি বলেছেন পথের পাঁচালির প্রসঙ্গে।


আরও পড়ুন: ঠাকুরনগরের সভায় মোদীর ১০টি বাছাই করা বক্তব্য দেখে নিন একনজরে


তাঁর কথায়, ''তখন গ্রামের সঠিক অবস্থা ওই উপন্যাসে ছিল। স্বাস্থ্য, শিক্ষার অবস্থা খারাপ ছিল। স্বাধীনতা পরও একই অবস্থা।'' পথের পাঁচালি নিয়ে ভালো সিনেমা তৈরি হয়েছে বলেও তিনি জানান।