ওয়েব ডেস্ক : নিউ জলপাইগুড়িতে জোড়া খুন কাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য পুলিসের হাতে। পাড়া-প্রতিবেশীদের সঙ্গে কথা বলে পুলিস জানতে পেরেছে, দীর্ঘদিন ধরেই স্ত্রীয়ের ওপর মানসিক নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছিলেন ব্যবসায়ী অভিনন্দ সাহা। শ্বশুরবাড়ি থেকে টাকা আনার জন্য লাগাতার চাপ দিতেন স্ত্রীকে। এছাড়াও ছিল স্ত্রীয়ের খাওয়া-পরার পিছনে তাঁর কার্পণ্যও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা গিয়েছে, দিনের পর দিন স্ত্রীকে খেতে দিতেন না ব্যবসায়ী। পুলিসের সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত রীতা সাহার কোনও কাপড়-জামাও মেলেনি ওই বাড়ি থেকে। প্রতিবেশীদের দাবি, একটিই মাত্র জামা দীর্ঘ ৬ মাস ধরে পড়ে ছিলেন মৃত রীতা সাহা। পারিপার্শ্বিক তথ্য প্রমাণ অনুযায়ী পুলিসের সন্দেহ, এ ঘটনার পিছনে ২ থেকে ৩ জন রয়েছে। স্ত্রী ও মেয়েকে খুনের পিছনে অভিনন্দন জড়িত বলে সন্দেহটা গাঢ় হয়েছে পুলিসের।


তার ওপর পুলিস জানতে পেরেছে, এর আগে একবার গ্রেফতার হয় অভিনন্দন। ২০১১ সালে বেআইনি ব্যবসায় জড়িত থাকার সন্দেহে তাকে গ্রেফতার করে NJP থানার পুলিস।


আরও পড়ুন, OT-তে বেশি ধকল! অতিরিক্ত টাকার দাবি চিকিত্সকের