নিজস্ব প্রতিবেদন: সাময়িক স্বস্তি। চাপের মুখে আপাতত সুর নরম CESC-র। গত এপ্রিল ও মে মাসের ইউনিট খরচ আপাতত স্থগিত রাখল সংস্থা। জানানো হল, জুনের বিলে যে বর্ধিত টাকা যোগ করা হয়েছিল এখনই সেই বাড়তি মাসুল দিতে হবে না গ্রাহকদের। শুধুমাত্র জুনের ইউনিট খরচটুকু দিলেই হবে। পাশাপাশি বাড়ানো হল বিল মেটানোর মেয়াদও।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রবিবার টুইট করে এমনটাই জানিয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আর এই বিষয়টিকে কলকাতার জয় বলেই মনে করছেন তিনি। সংস্থার ভিপি অভিজিৎ বসুও এদিন একথা জানিয়েছেন যে গ্রাহকদের স্বার্থেই আপাতত বাড়তি বিল স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে CESC।


আরও পড়ুন:  করোনায় আক্রান্ত হয়ে আরও এক চিকিৎসকের মৃত্যু শহরে


লকডাউনে CESC-র বিল নিয়ে তুঙ্গে পৌঁছয় হয়রানি। জুন জুলাই-এর বিল আসতেই গ্রাহকরা দেখেন হাজার হাজার টাকা বিল এসেছে, কখনও তা মাত্রা ছাড়িয়ে লক্ষাধিক। আর এ নিয়ে ক্ষোভ উগড়ে দেন সাধারণ মানুষ। জায়গায় জায়গায় বিক্ষোভ দেখান উপভোক্তারা। এমনকী বিদ্যুৎমন্ত্রীর বাড়িতেই বিল আসে প্রায় ১১হাজার টাকা। তাঁর হুঁশিয়ারির পরেই নড়েচড়ে বসে CESC। 


আরও পড়ুন:  'শ্রী' ফিরছে শিয়ালদহের! শপিং কমপ্লেক্স থেকে চলমান সিড়ি, পাল্টে যাচ্ছে শতাব্দী প্রাচীন এই স্টেশন


সংস্থার তরফে জানানো হয়, বিদ্যুতের বিলে গলদ থাকলে তা পূনরায় খতিয়ে দেখা হবে। পাশাপাশি সমস্ত সংবাদ পত্রে বিজ্ঞাপন দিয়ে জানানো হবে সংস্থার বক্তব্য পাশাপাশি কেন এত বিল তাও গ্রাহকদের বিস্তারিত জানানো হবে। সেইমতো শনিবার বিজ্ঞাপনও দেয় সংস্থা, তবে বিজ্ঞাপনে ভুলের কোনও কথাই স্বীকার করেনি। বরং জানিয়ে দেওয়া হয় বিলের সম্পূর্ণ টাকাই দিতে হবে। তা দেখে ফের চাঞ্চল্য ছড়ায় গ্রাহকদের মধ্যে। তবে শেষপর্যন্ত চাপের মুখে পড়ে খানিকটা পিছু হটেছে সংস্থা। পুরোপুরি না হলেও তাঁদের ঘোষণায় খানিক স্বস্তি পেয়েছেন অনেকেই।