জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: সিকিমে অবিরাম বৃষ্টি। রাজ্য জুড়ে জারি অরেঞ্জ অ্যালার্ট। এদিকে তিস্তায় জারি হলুদ সঙ্কেত। সোমবার সকালে তিস্তার অসংরক্ষিত এলাকা অর্থাৎ দোমহনী থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত এলাকায় হলুদ সংকেত জারি করল সেচ দফতর। সোমবার সকালেই জলপাইগুড়ির তিস্তা সেতুতে জলস্তর পরিমাপের কাজ শুরু করে সিডাবলুসি দপ্তর। ইতিমধ্যেই উত্তর সিকিমে ভারী বৃষ্টির আশঙ্কার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। সিকিমে বৃষ্টি হলে তিস্তার মতো পাহাড়ী নদীর জলস্তর বাড়বে এটাই স্বাভাবিক, সেই সব দিক মাথায় রেখেই তিস্তা নদীর জলস্তর বৃদ্ধির উপর নজর রাখছিল কেন্দ্রীয় জল কমিশন দফতর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

পড়ুন, বাঙালির প্রাণের উৎসবে আমার 'e' উৎসব। Zee ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল শারদসংখ্যা


এদিকে একটানা প্রবল বৃষ্টিতে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের একাংশ ভেঙে পড়ল। জাতীয় সড়কে বন্ধ যান চলাচল। আর উত্তর সিকিমের নানা জায়গায় ধসে বন্ধ বেশ কিছু রাস্তা। একটানা প্রবল বৃষ্টিতে গত কয়েকদিন ধরেই বিপর্যস্ত সিকিম। উত্তর সিকিমের বিভিন্ন জায়গায় ধস নেমেছে। পাহাড় থেকে ঘন ঘন বোল্ডার পড়ছে রাস্তার উপর। হোটেলে আটকে পড়ছেন বহু পর্যটক। তাঁদের অনেকেই পশ্চিমবঙ্গের। পর্যটক ও গাড়ি চালকদের নিরাপত্তা ও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে আপাতত উত্তর সিকিম যাওয়ার অনুমতি দিচ্ছে না সিকিম প্রশাসন।


আরও পড়ুন: Bankura: জঙ্গলমহলে রহস্যজনক গুহা! আদিম মানুষেরাই কি থাকত? না কি...


সিকিম প্রশাসন সতর্ক করেছে, রাস্তা খোলা থাকলেও রাতে কোনও অবস্থাতেই যেন গাড়িতে করে যাতায়াত না করা হয়। কারণ কুয়াশার চাদরে মোড়া রয়েছে উত্তর সিকিমের অধিকাংশ এলাকা। সিকিমের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন এ রাজ্যের প্রশাসনও। বন্ধ গ্যাংটক থেকে সিংতাম যাওয়ার রাস্তা। সিকিমের বৃষ্টির প্রভাব পড়বে উত্তরবঙ্গের নদীগুলিতেও। বাড়বে জল। বন্ধ ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। যাঁরা যেখানে রয়েছে তাঁদের সেখানেই থাকতে বলা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার জন্য সিকিম সরকার আন্তরিক চেষ্টা করছে। 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)