নিজস্ব প্রতিবেদন:   ঘণ্টা চারেক ধরে কিশোরীকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। খোঁজ চলছিল সর্বত্র। পরে এলাকারই একটি পরিত্যক্ত বাড়ির পিছন থেকে গোঙানির শব্দ শুনতে পেয়েই সূত্র খুঁজে পেলেন কিশোরীর পরিবারের সদস্যরা। মুখের কাপড় খোলার পর সপ্তম শ্রেণির ওই ছাত্রী যা জানালেন তা শিউরে ওঠার মতো। এলাকায় লেবারের কাজ করতে আসা পাড়ার ‘দাদা’রাই নাকি অপহরণ করেছিল তাকে। জলপাইগুড়ির আনন্দপাড়া এলাকার এই ঘটনার পরবর্তী মোড় আরও চাঞ্চল্যকর।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: স্ত্রীর সঙ্গে আলাদা করে দেখা করতে চেয়ে অন্ধকারে শিক্ষক স্বামী যা করলেন...


মালদার গাজোল থেকে জলপাইগুড়িতে ঠিকা শ্রমিকের কাজ করতে গিয়েছিল সৌরভ সহ পাঁচ যুবক। আনন্দপাড়া এলাকায় কাজ করতে গিয়ে সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে অপহরণ করার ছক কষেছিল তারা। ওই ছাত্রীকে প্রতিদিনই স্কুলে যাতায়াতের পথে দেখত, তখন থেকেই প্ল্যন কষে সৌরভ ও তার দলবল। সোমবার ওই ছাত্রীকে অপহরণ করে তারা।


আরও পড়ুন: গরুর সঙ্গে প্রকাশ্যে ঘৃণ্য কাজ, ভাইরাল ভিডিও


এরপর একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে লুকিয়ে রাখে। পরে ছাত্রীর পরিবার খোঁজ শুরু করে। স্থানীয়রাই কিশোরীকে উদ্ধার করে। সব জানার পর অভিযুক্তদের খোঁজে এলাকায় তল্লাশি চালায় স্থানীয়রাই। মূল অভিযুক্ত সৌরভ সহ পাঁচ জন ঠিকা শ্রমিকই ধরে পড়ে যায় স্থানীয়দের হাতে। পুলিসের হাতে তুলে দেওয়ার আগে চলে গণধোলাই। ধৃতদের বিরুদ্ধে অপহরণের অভিযোগ দায়ের করেছে ছাত্রীর পরিবার।