নিজস্ব প্রতিবেদন:   করণদিঘিতে এক নাবালককে মারধরের ঘটনায় দুই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল করনদিঘি থানার পুলিস।  ধৃতদের নাম মহম্মদ উজির ও নাজির হুসেন। এছাড়াও মূল অভিযুক্ত ফজলুর রহমান-সহ মোট ৭ জনের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা করেছে পুলিস।
 তাদের  বিরুদ্ধে ৩৪২,৩২৫, ৩৪ ধারায় মামলা হয়েছে। এছাড়াও জুভেনাইল জাস্টিস ধারায় ৭৫/৮২তে তাদের বিরুদ্ধে দেওয়া হয়েছে। যদিও ধৃত দুজন ছাড়া বাকিরা আপাতত পলাতক।
 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

রায়গঞ্জ পুলিস সুপার সুমিত কুমার বলেন , “আমরা নির্দিষ্ট ধারায় মামলা করেছি। ঘটনার তদন্ত চলছে।” এই বিষয়ে করণদিঘির তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সুভাষ সিনহা বলেন, “ফজলুর বর্তমানে দলের কোনও পদে নেই। তবে দলের সক্রিয় কর্মী। ঘটনার খবর সম্প্রচারের পরেই দলের জেলা সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়ালা এই বিষয়ে দলগতভাবে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন। আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নেব।”


অন্যদিকে, এখনও আতঙ্কে রয়েছে ওই নাবালক ও তার পরিবারের সদস্যরা। সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে প্রথমদিকে কথা বলতে রাজি না হলেও পরবর্তীতে গোপন এলাকায় গিয়ে নাবালকের বাবা বলেন, “ছেলেকে বাঁচাতে আমাকেও তখন দুঘা দিতে হয়েছিল। আমি ভেবেছিলাম ওখানে ছেলেকে বাচাতে গেলে মার খেতে হত আমাকেও।”

আরও পড়ুন: 'স্বাধীন ভারত অমর রহে' স্লোগান তুলে তীব্র সমালোচনার মুখে দিলীপ

প্রসঙ্গত, মুদির দোকানে চুরির অভিযোগ তুলে এক নাবালককে খুঁটিতে বেঁধে অমানবিকভাবে মারধরের অভিযোগ ওঠে এলাকার তৃণমূল নেতা ফজলুর রহমানের বিরুদ্ধে। মারধরের সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হতেই নিন্দার ঝড় ওঠে সর্বত্র।