ওয়েব ডেস্ক : অপহরণ করে কিডনি পাচার। আর তা করতে গিয়ে গ্রামগঞ্জ থেকে যুবকদের তুলে আনছে দুষ্কৃতীরা। সদ্য উদ্ধার হওয়া এক যুবকের সঙ্গে কথা বলে এমনই চক্রের সন্দেহ পুলিসের। নন্দীগ্রাম থেকে অপহরণ করা যুবককে উলুবেড়িয়ায় উদ্ধার করা হয়। তারপরেই উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর ধারণা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অপহরণকারীদের খপ্পর থেকে নাটকীয় ভাবে মুক্তি পেয়েছেন বিশ্বজিত্ সাউ। মাঝে মধ্যে জীবন সিনেমাকেও হার মানায়। যেমনটা হয়েছে বিশ্বজিত্ সাউয়ের সঙ্গে। উলুবেড়িয়ায় উদ্ধার হওয়া বিশ্বজিত্ জানিয়েছেন, সেদিন সন্ধেয় বটতলায় ঘুরছিলেন তিনি। সেখানেই আসে একটি সুমো গাড়ি।  জনাচারেক লোক তার কাছে জানতে চান দিঘা কোন দিকে। এর পরেই তাঁর মুখে রুমাল চেপে ধরা হয়। তার পর আর কিছু মনে নেই বিশ্বজিতের।


জ্ঞান ফিরতেই বিশ্বজিত্ দেখতে পান আরও তিনজনের সঙ্গে একটি ঘরে বন্ধ করে রাখা হয়েছে তাঁকে। তাদের মধ্যে একজন অচৈতন্য। সে অপেক্ষাকৃত কম বয়সী। বিশ্বজিত্ ও আরেকজন যুবক জানালা ভেঙে পালান। বেরিয়ে দেখেন জঙ্গলের মধ্যে বাড়িটি। এরপর তাঁরা দুজন দুদিকে ছুটতে শুরু করেন। ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক পার হয়ে উলুবেড়িয়া ফকিরপাড়ায় চলে আসেন যুবক। স্থানীরা তাঁকে উদ্ধার করেন। খবর যায় পুলিসে।


কেন যুবকদের অপহরণ?
তদন্তে নেমে এই প্রশ্নটাই সব থেকে বেশি ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের।  আর সেখানেই উঠছে কিডনি পাচার চক্রের কথা। তদন্তকারীরা  মনে করছেন, কিডনি চুরির জন্যই ধরে আনা হচ্ছিল এই যুবকদের।


আরও পড়ুন, অফিসে জিম করতে গিয়ে নামী আইটি কর্মীর রহস্যমৃত্যু!