নিজস্ব প্রতিবেদন: পরিবারের লোকেরা আগেই অভিযোগ করেছিলেন। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে জুনিয়র ডাক্তারের মৃত্যুতে খুনের মামলা রুজু করে তদন্তে নামল পুলিস। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা। ঠিক কী ঘটেছিল? ঘটনার পুর্ননির্মাণ করলেন তদন্তকারীরা। কথা বললেন হস্টেলের আবাসিকদের সঙ্গে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘটনার সূত্রপাত মঙ্গলবার গভীর রাতে। বর্ধমান মেডিক্য়াল কলেজ ও হাসপাতালেরই ছাত্র ছিলেন মোবারক হোসেন। তাঁর বাড়ি পূর্ব বর্ধমানের নাদনঘাটে। কলেজের হস্টেলে থাকতেন। হাসপাতাল সূত্রে খবর, ডাক্তারি পাস করার পর ইন্টার্নশিপ করছিলেন মোবারক। ১৬ অগাস্ট কাউন্সেলিং-র পর সার্জারি বিভাগে হাউস স্টাফ হিসেবে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ওই জুনিয়রের ডাক্তারের। বাবার দাবি, মঙ্গলবার গভীর রাতে খবর পান, ছেলের শারীরিক অবস্থা গুরুতর। ভোরে যখন হাসপাতালে পৌঁছন, ততক্ষণে সব শেষ! কীভাবে মৃত্যু? খুনের অভিযোগ করেছেন তিনি। দাবি, দেহে নাকি টেনে হিঁচড়ে নিয়ে যাওয়ার চিহ্ন ছিল। মোবারক হোসেনের বাবা কথায়, 'ছেলের সঙ্গে একটি মেয়ের ছবি ফেসবুকে দেখেছিলাম। বিয়েতে আপত্তি ছিল না, সেকথা ওকে জানিয়েছিলাম'। সোমবার শেষবার বাড়ির লোকের সঙ্গে মৃতের শেষবার ফোনে কথা হয়। 


আরও পড়ুন: Jalpaiguri: 'লক্ষ্মীর ভাণ্ডার' প্রকল্পের ফর্মেও 'কাটমানি'! ভাইরাল ভিডিয়ো, গ্রেফতার ৪


জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার গভীর রাতে আচমকাই ভারী কিছু পড়ার শব্দ পান বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে বয়েজ হোস্টেলের আবাসিকরা। তড়িঘড়ি করিডরে চলে আসেন সকলে। দেখেন, নিচে উপুড় হয়ে পড়ে রয়েছেন মোবারক হোসেন! দ্রুত তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিত্‍সা শুরু হয়েছিল। কিন্তু শেষপর্যন্ত আর বাঁচানো যায়নি। ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিস। 


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)