নিজস্ব প্রতিবেদন: টানা তিন দিন  বিদ্যুত্ বিপর্যয়। ক্রমশ বাড়ছে এলাকাবাসীর ক্ষোভ। CESC-র ভূমিকায় রুষ্ট হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীও। তাঁর বক্তব্য, "বাম আমলেই বরাত বন্টন করা হয়েছিল এই সংস্থাকে। প্রতিযোগিতা থাকা দরকার।" কাল পুরমন্ত্রীর পর CESC-র একাধিপত্য নিয়ে আজ তোপ দেগেছেন মমতাও। "কাজ চলছে, ধৈর্য্য ধরুন। বিক্ষোভকারীদের বার্তা দেন মুখ্যমন্ত্রীর। কারও উস্কানিতে পা দিয়ে বিক্ষোভ দেখাবেন না। তাতে আখেরে কাজে দেরি হবে। কাকদ্বীপ যাওয়ার পথে তারাতলায় বিক্ষোভকারীদের কাছে আবেদন জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: আমফান বিধ্বস্ত বারুইপুরে যেতে 'বাধা' দিলীপকে, তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষে একাধিক জখম


শহর থেকে শহরতলি ইন্টারনেট নেই, জল নেই, আলো নেই। আমপানের পর আদমির দুর্ভোগ চরমে উঠেছে বলেই অভিযোগ সকলের। বিধ্বস্ত দক্ষিণ ২৪ পরগনায় মুখ্যমন্ত্রী। আকাশপথে পরিদর্শনের পর ত্রাণ, পুনর্বাসন, পুনর্গঠনে জোর মমতার। প্রথম চ্যালেঞ্জ ঘর সারাই। বিদ্যুত ফেরাতে নিয়োগ করা হোক স্থানীয়দের। মমতা এমনটাই নির্দেশ দেন কাকদ্বীপের  বৈঠকে। 


দফায় দফায় অবরোধ এর জেরে মুখ্য়মন্ত্রী এদিন আরও বলেন, "এত বড় বিপর্যয়। সরকার কে একটু সময় দিন। অধৈর্য্য হবেন না। পাশাপাশি ১৫০ জেনারেটর ভাড়া করতে নির্দেশ দেন মমতা। বলেন উড়িষ্যার কাছে গাছ কাটার মেশিন চেয়েছি।