ওয়েব ডেস্ক : কোথাও পণের বলি অন্তঃসত্ত্বা। কোথাও পিটিয়ে খুন। নৃশংসতার ছবি রাজ্যের উত্তর-দক্ষিণ, দুই প্রান্তেই। পণের দাবিতে অন্তঃসত্ত্বাকে খুনের অভিযোগ উঠেছে জলপাইগুড়ির বিবেকানন্দ পল্লীতে। তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা প্রতিমা কীর্তনিয়ার ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হল শ্বশুরবাড়িতেই। মাত্র বছর দেড়েক আগেই জয়ন্ত কীর্তনিয়ার সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। প্রতিমার বাপের বাড়ির লোকজনের অভিযোগ, পণের দাবিতে প্রথম থেকেই অত্যাচার চলত তাঁর ওপর। বিয়েতে ২৫ হাজার টাকা নগদ, সোনার চেন, ঘরের বিভিন্ন আসবাবপত্র দেওয়া হয়। কিন্তু কয়েক মাস যেতে না যেতেই বাইকের দাবি করা হয়। আরও নগদ দেওয়ার জন্যও চাপ দেওয়া হতে থাকে প্রতিমাকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- বর্ষা শুরু হতেই দিঘায় জালে উঠল ইলিশ


অভিযোগ, প্রায়ই চলত মারধর। শ্বশুর, শাশুড়ি, স্বামী মিলে অত্যাচার চালাত। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কুলতলিতেও অন্তঃসত্ত্বাকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ উঠেছে, স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। মৃত ফরিদা শেখ পাঁচ মাসের অন্তঃসত্তবা ছিলেন। অভিযুক্তরা ঘটনার পর থেকেই পলাতক। মৃতার বাপের বাড়ির অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই ফরিদার ওপর অমানুষিক অত্যাচার চলত।