`কিছু একটা ব্যবস্থা করুন, তাড়াতাড়ি বাড়ি যেতে চাই`, ট্রাফিক সার্জেন্টকে আর্জি পর্ষদ সভাপতির
কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বাড়ি ফেরার পথে ট্রাফিক পুলিসকে আর্জি জানিয়েছিলেন মানিক ভট্টাচার্য, যাতে তিনি তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরতে পারেন।
নিজস্ব প্রতিবেদন: সোমবারই প্রাইমারি টেট পরীক্ষায় দুর্নীতি হয়েছে এই মর্মে বিকেল সাড়ে ৫টার মধ্যে পর্ষদ সভাপতি ও সচিবকে সিবিআইয়ের অফিসে হাজিরা দিতে নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট৷ সেই মোতাবেক সময়ের আগেই নিজাম প্যালেসে পৌঁছে যান উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য এবং সচিব রত্না চক্রবর্তী বাগচী। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বাড়ি ফেরার পথে ট্রাফিক পুলিসকে আর্জি জানিয়েছিলেন মানিক ভট্টাচার্য, যাতে তিনি তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরতে পারেন।
কী বলেছেন তিনি?
'প্লিজ কিছু ব্যবস্থা করো, আমি বাড়ি যেতে চাই।' সিবিআই-এর জেরার পর প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য বেরিয়ে এসে ট্রাফিক সার্জেন্টের কাছে আবেদন করেন এমনটাই। সিবিআইয়ের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে নিজাম প্যালেসের বাইরে বেরিয়ে এসে সাংবাদিকদের মুখোমুখিও হতে চাননি। সংবাদমাধ্যমের তরফে প্রশ্ন করা হলে তা তিনি এড়িয়েই গিয়েছেন।
২০১৪ সালের প্রাথমিক টেট-এ দুর্নীতি হয়েছে এমন মামলায় এবার বড় নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। অবিলম্বে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাকে FIR দায়ের করে এই তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু করতে বললেন বিচারপতি অভিজিত্ গঙ্গোপাধ্যায়। অভিযোগ, ২০১৪’র টেটে দ্বিতীয় নিয়োগ তালিকায় থাকা ২৬৯ জনকে বেআইনিভাবে বাড়তি ১ নম্বর করে দেওয়া হয়েছে।ফেল করে, এমনকি পরীক্ষা না দিয়েও, ২৬৯ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি পেয়েছেন, এমনও অভিযোগ ওঠে৷