নিজস্ব প্রতিবেদন : পুনর্বাসনের দাবিতে বিক্ষোভ। আর তার জেরে দীর্ঘক্ষণ অবরোধ করে রাখা হয় বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে। ক্ষিপ্ত এলাকাবাসীর অভিযোগ, মহিলাদের গায়ে হাত দিয়েছে পুলিস। এমনকী অবরোধ তুলতে লাঠিও চালায় পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING



বরাহনগর স্টেশনের এক নম্বর প্ল্যাটফর্মের কাছে বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধারে রাস্তা লাগোয়া বস্তিতে প্রায় শ-খানেক মানুষ বস্তিতে থাকতেন। গত ১২ ফেব্রুয়ারি সেখানে আগুনে প্রায় ৪৫-৪৬টি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্থদের প্রথমে ব্রহ্ম কেশবচন্দ্র কলেজে রাখা হয়। পরে সেখান থেকে প্রশান্তচন্দ্র মহলানবীশ কলেজে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু ভোট চলে আসায় সেখান থেকে তাঁদের উঠে যেতে বলা হয়। ফলে মঙ্গলবার রাতেই ওই বস্তিবাসীরা তাঁদের পুরোনো জায়গায় ফিরে গিয়ে পুনর্বাসনের দাবিতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। এরপরই তাঁরা বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করে।


আরও পড়ুন - অনুব্রতকে চতুর্থবার শোকজ করল নির্বাচন কমিশন


পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিস লাঠি চালায় বলে অভিযোগ। এলাকার বাসিন্দারা বলেন, তাঁদের গায়ে হাত তোলা হয়েছে। এমনকী স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধেও মারধোরের অভিযোগ তোলেন বিক্ষোভকারীরা। যদিও স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমাদের ছেলেরা কেউই মারেনি।