নিজস্ব প্রতিবেদন: বাস ধর্মঘটের বিরোধিতায় হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা। মামলা দায়ের করলেন এক আইনজীবী। পেট্রল ও ডিজেলের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে টানা ৭২ ঘণ্টা বাস-মিনিবাস ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে পরিবহণ সংগঠনগুলি। ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি, বাস ভাড়া বৃদ্ধি-সহ নানা দাবিতে আগামী ২৮, ২৯ এবং ৩০ জানুয়ারি পরিষেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রমিক-মালিকেরা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এবার সেই ধর্মঘটের বিরোধিতায় দায়ের হল মামলা। রাজ্যে জুড়ে বাস-মিনিবাস ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে পাঁচটি পরিবহণ সংগঠনের যৌথ মঞ্চ। ডিজেলের উপর থেকে কেন্দ্র অন্য সব কর ও সেজ তুলে নিলে জিএসটি বসিয়ে দিক, তাতে ডিজেলের দাম অনেকটাই কমবে, দাবি সংগঠনের। 


আরও পড়ুন:  কয়লা-কাণ্ডে সিবিআই-রিপোর্ট তলব হাইকোর্টের


লকডাউনের জেরে দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল সরকার ও বেসরকারি বাস। করোনা আতঙ্কে গৃহবন্দী থাকতে হয়েছিল আমজনতাকে। তবে পরিস্থিতি এখন আর আগের মতো নেই। জনজীবন একেবারেই স্বাভাবিক। ফের রাস্তায় নেমেছে সরকারি-বেসরকারি বাস ও মিনিবাস। কিন্তু ন্যূনতম ভাড়া দ্বিগুণ না করলে আর পরিষেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। অন্তত তেমনই দাবি বাস মালিকদের। কেন? বাসমালিক সংগঠনগুলির তরফে জানানো হয়েছে, GST-র কারণে ডিজেলের দাম অত্য়াধিক বেড়ে গিয়েছে। তাই ন্যূনতম ৭ টাকা ভাড়ায় বাস চালালে মুনাফা বলেই কিছু থাকছে না।