অর্ণবাংশু নিয়োগী


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নিজস্ব প্রতিবেদন: ‘কিতল ফর ইসলাম’ নামের চ্যাট গ্রুপের সদস্যের সংখ্যা প্রায় ৩০০। এই গ্রুপে সদস্য় হতে গেলে মোবাইলে একটি লিঙ্ক পাঠানো হয়। যার স্থায়িত্ব অল্প সময়ের জন্য। সেই সময়ের মধ্যেই গ্রুপে যুক্ত হতে হবে। এই গ্রুপের সব সদস্য ‘shadow member’। অর্থাৎ কে কে এই গ্রুপের সদস্য তা কেউ জানতে পারেন না। সবাই ‘অদৃশ্য’। সদস্যের সংখ্যা ছাড়া কিছুই দেখা যায় না।


এই গ্রুপের মাধ্যমে ইসলাম নিয়ে নানান বার্তা দেওয়া হয়। বলতে গেলে, এই গ্রুপে যুক্ত করিয়ে প্রথমে ইসলামের কথাই বলা হয়। এ ছাড়াও নানা ভাবে সদস্য়দের মধ্য়ে সংগঠনের বার্তা ‘ইনজেক্ট’ করে দেওয়া হয়। চেষ্টা করা হয় মগজ ধোলাইয়ের। গ্রুপে কারও কথা বলার অধিকার নেই। শুধু বলতে পারবেন অ্যাডমিন। তিনি কে? তা-ও জানা যায় না।


কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার এখন একটিই মূল কাজ, ওই গ্রুপের ভিউলেস মেম্বারদের শনাক্ত করা।
ধৃতদের মোবাইলে এই গ্রুপের সন্ধান মিলেছে ঠিকই। কিন্তু কারা এই গ্রুপ চালায়, কার নেতৃত্বে চলে, কে কী ভাবে বার্তা পাঠায়, এই সব প্রশ্নের উত্তর অধরাই।


তবে কী ভাবে অদৃশ্য থাকা সম্ভব, সেই বিষয়টা খতিয়ে দেখছে তদন্তকারী সংস্থার তথ্য প্রযুক্তি বিভাগ।