নিজস্ব প্রতিবেদন: বিশ্বভারতীর শতবর্ষের অনুষ্ঠানে বারবার আত্মনির্ভর ভারতের প্রসঙ্গ টানলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বললেন, আত্মনির্ভর ভারতের ভাবনা চালু করেছিলেন রবীন্দ্রনাথই। বিশ্বভারতীতে পৌষ মেলায় বহু শিল্পী তাঁদের শিল্পকর্ম বিক্রি করে স্বনির্ভরতার দিশা পেতেন বলেই মন্তব্য় তাঁর। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন ও বিশ্বভারতী একইসূত্রে গাঁথা: Modi


১৯২১-এর ২৪ ডিসেম্বর শুরু হয়েছিল বিশ্বভারতীর পথচলা। ২০২০-তে শতবর্ষে পা রাখল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। আজ শতবর্ষ পূর্তি উত্সবে সকাল ১১টায় দিল্লি থেকে ভিডিয়ো কনফারেন্সে বক্তব্য রাখেন তিনি। কোভিড আবহে ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় বিশ্বভারতীর তরফে। এদিনই ভার্চুয়াল সভায় নরেন্দ্র মোদী বঙ্গবার্তা দেন। এ দিন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একাধিক কবিতার লাইন শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর ভাষ্যে। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তনে নরেন্দ্র মোদীর বক্তৃতার বেশিরভাগটা জুড়ে ছিলেন শুধুই গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ। 


আরও পড়ুন: কাঁথিতে আজ প্রেস্টিজ ফাইট, মহামিছিলের পর জনসভা Suvendu Adhikariর


বক্তব্যের প্রথমেই 'হে বিধাতা, দাও দাও মোদের গৌরব দাও', বলে শুরু করেন মোদী। বিশ্বভারতীর গৌরবের শতবর্ষ, এমনটাই বললেন মোদী। এরপরই 'একলা চলো রে, ওরে নূতন যুগের ভোরে'র মতো রবীন্দ্র-কবিতার একাধিক লাইন উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। শিক্ষানীতির প্রসঙ্গে ব্যবহার করলেন 'চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির', পঙক্তিটি। তাঁর ভাষণে 'বন্দি ও আমার, নীরব রজনী, খোল দ্বার খোল'এর মতো রবীন্দ্র শব্দবন্ধের ব্যবহার করলেন মোদী। ক্ষুধিত পাষাণ গল্পের একটি অংশ গুজরাটে লেখা হয়েছিল, এমনটাও উল্লেখ করেছেন তিনি।