জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: আজ রবীন্দ্রজয়ন্তী। তা যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হল রাজ্যজুড়ে। পালিত হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কর্মভূমি শান্তিনিকেতনেও বিশ্বভারতীতে পালিত হল ১৬৪ তম রবীন্দ্র জন্মোৎসব। পালন করা হল চিরাচরিত প্রথা মেনেই। সকাল সাড়ে পাঁচটায় গৌরপ্রাঙ্গণে বৈতালিক হল। সকাল সাড়ে ছটায় কবিকণ্ঠ শোনা গেল রবীন্দ্রভবনে। সকাল ৭টায় উপাসনা হল উপাসনাগৃহে। সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে জন্মোৎসব পালন হল মাধবীবিতানে। পাশাপাশি, আজ সন্ধে সাড়ে ছটায় গৌরপ্রাঙ্গণে আয়োজন করা হয়েছে এক নৃত্যনাট্যেরও‌। প্রতি বছরের মতো এ বছরও এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিলেন বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য সহ ছাত্রছাত্রী, অধ্যাপক সকলেই।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Sundarbans Fire: দাউদাউ বহ্নি! আগুন লেগে গিয়েছে সুন্দরবনে, তীব্র দহনে কত বন্যপ্রাণী পুড়ল, নষ্ট হল কতটা বনভূমি?


রবীন্দ্রজয়ন্তী উপলক্ষ্যে নোবেল পুরস্কার কমিটি সোশ্যালে 'জনগণমন'র কবিকৃত ইংরেজি অনুবাদ পোস্ট করেছে। তা নিয়ে ক'দিন ধরেই চলছে চর্চা। ভাবনার আদান-প্রদান। যেন নেটপাড়ায় কবিপুজো। কবিপক্ষে এর চেয়ে ভালো আর কী হয়?  'জন গণ মন' ভারতের জাতীয় আবেগের সঙ্গে জড়িত। খুব স্বাভাবিক সেটা। কেননা, গানটি দেশের ন্যাশনাল অ্যান্থেম। 


কিন্তু আবেগের পাশাপাশি গানটি নিয়ে প্রথম থেকেই বিতর্কও কম নেই। রবীন্দ্রনাথ প্রাথমিকভাবে গানটি এক ইংরেজ রাজপুরুষকে স্তুতি করার জন্য  লিখেছিলেন, এমন তর্কই তুলেছেন একদল সমালোচক। কিন্তু আর একদল সমালোচক সে-ব্যাখ্যা উড়িয়ে দিয়ে অন্য যুক্তি খাড়া করেন। 


আরও পড়ুন: হিট স্ট্রোকে মরছে হাজার-হাজার মুরগি, মাংসের ঊর্ধ্বমুখী দামে নাজেহাল বাঙালি, বিপাকে ফার্মমালিকেরা...


এসব তো বহুকাল ধরেই চলে আসছে। কিন্তু সম্প্রতি এই দারুণ ব্যাপার ঘটল। নোবেল কমিটি জন গণ মন-এর একটা ইংরেজি অনুবাদ প্রকাশ্যে এনেছে, যেটি রবীন্দ্রনাথেরই অনুবাদ। সেটি তারা এক্স হ্যান্ডেলে পোস্টও করেছে। স্বাভাবিক ভাবেই পোস্টটি দেখে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছেন অনেকে। অনেকেই মন্তব্য করেছেন। কেউ আরও তথ্য জুগিয়েছেন। সব মিলিয়ে নোবেল কমিটির সৌজন্যে নেটপাড়ায় ভালোই রবিচর্চা হল। 


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)