নিজস্ব প্রতিবেদন: কোচবিহারের জামালদহে তরুণীকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় তদন্তের নামে পুলিসি হয়রানির অভিযোগে পথ অবরোধ করলেন মহিলারা।  অভিযোগ, প্রকৃত দোষীদের বদলে তল্লাশির নামে নির্দোষদের আটক করে থানায় নিয়ে যাচ্ছে পুলিস। এই অভিযোগে সোমবার মাথাভাঙ্গা - চ্যাংড়াবান্ধা রাজ্য সড়কের মাঝিরবাড়ি  এলাকায় পথ  অবরোধ করেন এলাকায় এলাকার মহিলারা |


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত ৫ ডিসেম্বর মেখলিগঞ্জ  ব্লকের  জামালদহ  সৎসঙ্গ বিহারের পিছনে সুটুঙ্গা নদী থেকে এক তরুণীর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এর পরেই মৃতের পরিবার অজ্ঞাতপরিচয়দের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ দায়ের করে। এর পরই অভিযুক্তদের ধরতে এলাকায় তল্লাসি চালায় মাথাভাঙ্গা থানার পুলিশ। ঘটনাস্থল মেখলিগঞ্জ থানার অন্তর্গত হলেও মৃত তরুণীর বাড়ি মাথাভাঙ্গা থানা এলাকায় হওয়ায় অভিযোগ জমা পড়েছে মাথাভাঙ্গা থানায়। 


'হেলদোল নেই সরকারের', রাজভবনেই যাদবপুরের কোর্ট মিটিং করার প্রস্তাব রাজ্যপালের


ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য  এলাকার কয়েকজনকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। জিজ্ঞাসাবাদের পর প্রসেনজিৎ বর্মন নামে এক ব্যাক্তিকে পুলিস আটকে রাখে।


 স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পুলিশ দোষী ব্যক্তিদের বদলে নির্দোষ ধরছে | পুলিশ প্রতিদিন এলাকায় আসামি ধরতে তল্লাসি  চালানোয় এলাকায় পুরুষশূন্য হয়ে পড়েছে। 


এলাকার বাসিন্দা প্রসেনজিৎ বর্মনের মুক্তির দাবিতে সোমবার মাথাভাঙ্গা - চ্যাংড়াবান্ধা রাজ্য সড়কের মাঝিরবাড়ি  এলাকায় পথ  অবরোধ করেন এলাকার মহিলারা। এলাকায় মাথাভাঙ্গা থানার পুলিশ পৌঁছালে পুলিশকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায় অবরোধকারীরা। অবরোধের  ফলে রাস্তার  দু'দিকে সারি দিয়ে গাড়ি দাঁড়িয়ে পড়ে। নাকাল হন যাত্রীরা। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কমব্যাট ফোর্স। দফায় দফায় আলোচনার পর পুলিসি আশ্বাসে অবরোধ তুলে নেন গ্রামবাসীরা।