ওয়েব ডেস্ক : বৈধ বালিঘাটে অবৈধ কারবার। এর জেরে মরণ ফাঁদ হয়ে উঠছে নদীগুলি। বুধবার সিউড়ির নরসিংহপুর ঘাটে জলে ডুবে ছাত্রের মৃত্যুর পর এমন অভিযোগই করছেন বাসিন্দারা। আজ সকালে দেহ উদ্ধারের পর উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। প্রশাসনের আশ্বাস, অবৈধভাবে বালি তোলা হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সিউড়ির নরসিংহপুর ঘাটে জলে ডুবে ছাত্রের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায়। বালিঘাট থেকে অবৈধভাবে বালি তোলা নিয়ে সরব এলাকাবাসীরা। প্রসঙ্গত, গোটা বীরভূমে প্রায় ২৪০টিরও বেশি বালিঘাট রয়েছে। এই প্রত্যেকটি বালিঘাটেই মেশিন লাগিয়ে অবৈধভাবে তোলা হচ্ছে বালি। এর জেরে অনেক বড় বড় গর্ত তৈরি হচ্ছে। নদীগুলি পরিণত হচ্ছে মরণফাঁদে।


আরও পড়ুন- পণের দাবিতে অন্তঃসত্ত্বাকে খুনের অভিযোগ জলপাইগুড়িতে


বাসিন্দাদের অভিযোগ, তৃণমূল নেতাদের মদতেই অবৈধ কারবার চলছে এই বালিঘাটগুলিতে। বৃহস্পতিবার ছাত্রের দেহ উদ্ধারের পর উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলে পুলিস এবং স্থানীয় তৃণমূল নেতা সঞ্জিত রায় গেলে, তাঁদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখান বাসিন্দারা। জেলা ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের আধিকারিকদের বক্তব্য, নিয়ম অনুযায়ী, ১০ ফুটের বেশি গর্ত করে বালি তোলা যায় না। লিখিত অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


বাসিন্দাদের প্রশ্ন, দেখার দায়িত্বটা কার? তাঁদের নাকি প্রশাসনের? কেন অভিযোগ পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করবে প্রশাসন? কেনই বা স্বতঃপ্রণোদিত ব্যবস্থা নেওয়া হবে না?