ওয়েব ডেস্ক: বালি তোলায় সরকারি নিষেধাজ্ঞাও কাজে এল না। অবাধ বালি চুরি আরামবাগের চাঁদুরে। জেলার বাকি বালি খাদগুলি বন্ধ। কিন্তু  চাঁদুরে  বালি পাচার চলছে রমরমিয়ে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কিছুতেই যেন বাঁধ দেওয়া যাচ্ছে না বালি চুরিতে। দিনের আলোয়, সবার চোখের সামনে আরামবাগের চাঁদুর এলাকায় দ্বারকেশ্বর নদ থেকে দিব্যি বালি তুলে পাচার চলছে। 


বর্ষার জন্য হুগলির সমস্ত বালি খাদান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। গত ২৩ জুন এই সরকারি নির্দেশিকা জারি হয়। কিন্তু সরকারি নির্দেশকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে চাঁদুরে বালি তুলে পাচার করছে বালি মাফিয়ারা। কেন এমনটা হচ্ছে? কেন রুখবে না প্রশাসন? প্রশ্ন বৈধ বালি খাদান মালিকদের। বালি খাদ শ্রমিকরাও এঘটনায় ক্ষুব্ধ। রকারি নির্দেশ মেনে তাদের রুটিরুজি এখন বন্ধ, অথচ পাশেই বেআইনিভাবে চলছে বালি চুরি!


চাঁদুর ছাড়া অন্যান্য বালি খাদানের শ্রমিকরা এনিয়ে বিক্ষোভও দেখান আরামবাগ ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরে। শ্রমিকদের প্রশ্ন, এই বেআইনি কারবার রোখার দায়িত্বটা কার? কেন এখনও প্রশাসনিক সক্রিয়তা নজরে আসছে না?