নিজস্ব প্রতিবেদন: স্বামী, সন্তানকে নিয়ে ভাইকে ফোঁটা দিতে যাচ্ছিলেন বাপেরবাড়িতে। স্কুটিতে ছিলেন তিনজনই। রাস্তায় একটি গাড়িকে ওভারটেক করার সময়ে স্কুটির লুকিং  গ্লাস লেগে যায় পাশের গাড়িতে। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন মহিলার স্বামী। তবে কিছুক্ষণের মধ্যে তাল সামলে নিলেও স্কুটির পিছনে বসে থাকা স্কুলশিক্ষিকা সিট থেকে পড়ে যান।  পিছন থেকে আসা গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু হয় পেশায় স্কুলশিক্ষিকা ওই মহিলার। ভাইফোঁটার সকালে মর্মান্তিক ঘটনার সাক্ষী থাকল খড়্গপুরের মোহনপুর এলাকা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: কানে আসছিল ফিসফিসানি, বেহালায় মন্দিরে পুরোহিতকে যুবতীর সঙ্গে যে অবস্থায় দেখলেন স্থানীয়রা!


সুচিত্রা দাস দোলুই পেশায় স্কুল শিক্ষিকা। শুক্রবার সকালে তাঁর স্বামী ও স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে  খড়্গপুর থেকে মেদিনীপুরের উদ্দেশে যাচ্ছিলেন। স্কুটি চালাচ্ছিলেন সুচিত্রার স্বামী রতন।  মোহনপুরের কাছে একটি গাড়িকে পাশ কাটাতে গিয়ে স্কুটির লুকিং গ্লাস গাড়ির দরজার সঙ্গে লেগে যায়। স্কুটি কিছুটা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। সেইসময় স্কুটির পিছন থেকে পড়ে যান সুচিত্রা। যতক্ষণে তাঁকে সরানো যায়, তার আগেই পিছন থেকে একটি যাত্রীবোঝাই গাড়ি এসে তাঁকে পিষে দেন। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় সুচিত্রার।  সুচিত্রার স্বামী রতন ও তাঁদের সন্তানও গুরুতর আহত হয়েছে দুর্ঘটনায়। তাঁদের উদ্ধার করে খড়্গপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।


আরও পড়ুন: দিওয়ালির রাতে ব্যাগ থেকে বার করলেন তুবড়ি, আচমকাই নাক দিয়ে বেরোল রক্ত, তারপর... 


ঘটনার জেরে খড়্গপুর মেদিনীপুর জাতীয় সড়কের যানজট তৈরি হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় খড়্গপুর গ্রামীণ থানার পুলিস। পরে ধীরে ধীরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।মর্মান্তিক এই দুর্ঘটনায় বাকরুদ্ধ পরিবারের সদস্যরাও।