নিজস্ব প্রতিবেদন : নামেই সিংগিং বার। নাচ-গানের আড়ালে রমরমিয়ে চলত  দেহব্যবসা। মহিলা পাচারের অভিযোগ পেয়ে জলপাইগুড়ি থানা রোডে একটি বার-কাম-রেস্তোরাঁয় হানা দেয় পুলিস। উদ্ধার হয় তেরোজন মহিলা। পুলিস বারটি  সিল করে দিয়েছে ।  


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


জলপাইগুড়ি শহরের কোতোয়ালি থানা থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে রয়েছে এই বার-কাম-রেস্তোরাঁ। সিংগিং বারের লাইসেন্স থাকায় প্রতি সন্ধ্যায় বসত নাচ-গানের আসর। অভিযোগ, সেই আসরে আসা মহিলাদের অবৈধ কাজে লাগানো হত। অভিযোগ, নারী পাচার চক্রের সঙ্গে যোগ ছিল হোটেলের। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মঙ্গলবার রাতে খদ্দের সেজে ওই হোটেলে যান এক পুলিস অফিসার। নিশ্চিত হয়ে বাকি অফিসারদের ফোন করে ডাকেন।


আরও পড়ুন, স্কুলে পড়ুয়াদের লাগাতার যৌন হেনস্থা! শিক্ষককে 'বিবস্ত্র' করে মার, থানায় নিয়ে গেল জনতা


মুহূর্তে ওই হোটেলে ঢুকে পড়ে পুলিসের বাছাই করা অফিসার, র‍্যাফ এবং মহিলা পুলিস অফিসারদের নিয়ে গড়া বিশেষ টিম। প্রায় এক ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলে তল্লাসি। পুলিসি অভিযানে ধরা পড়েন এক আইনজীবীও। হোটেল মালিকের অবশ্য দাবি, তাঁর হোটেলে বেআইনি কিছুই চলত না! তবে কীভাবে কোতোয়ালি থানার নাকের ডগায় দিনের পর দিন এই ব্যবসা চলত, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।