নিজস্ব প্রতিবেদন:  শান্তিপুরে চোলাই মদে বিষক্রিয়ার জেরে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ৭। ঘটনার তদন্তভার হাতে গেল সিআইডির। ঘটনার পর থেকে পলাতক মদ বিক্রেতা। এই ঘটনার জেরে আবগারি দফতরের ১১ জনকে সাসপেন্ড করা হল। সাসপেন্ড করা হয়েছে ওসি, আবগারি দফতরের ডেপুটি কালেক্টর সার্কেল ইন্সপেক্টর,  ও ৮ কনস্টেবলকে।  এখনও পর্যন্ত ২ জনকে আটক করেছে সিআইডি। বিষমদে মৃতদের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করল রাজ্য সরকার। খতিয়ে দেখা হচ্ছে বিহার-ঝাড়খণ্ড যোগ। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: আমার নামেই সমস্যা, মনোনয়ন জমা দেওয়ার ঠিক আগেই বিস্ফোরক ফিরহাদ


বমি, পেট ব্যাথা, গলা শুকিয়ে আসা, মুখ দিয়ে গ্যাঁজলা বেরনো- মঙ্গলবার রাতে  শান্তিপুরের চৌধুরী পাড়ার বেশ কয়েক জন যুবকের মধ্যে একই ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়। প্রাথমিক চিকিত্সা করা হলেও অবস্থার  উন্নতি  না হওয়ায় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বুধবার সকালের মধ্যেই হাসপাতালে মৃত্যু হয় ৫ জনের। এদিন বেলায় আরও ২ জনের মৃত্যু হয়।


ইভিএম নিয়ে কমিশনকে তোপ, বলরামপুরে বিজেপিকেও বিঁধলেন মমতা


চোলাই মদে বিষক্রিয়ার ফলেই মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, বর্ধমানের সাতগেছিয়া থেকে নৌকা করে চোলাই মদ আসত। এবিষয়ে প্রশাসনকেও নাকি একাধিকবার জানানো হয়েছে। প্রশাসন কড়া পদক্ষেপ করলে  মাঝে কয়েকদিন চোলাই সরবরাহ বন্ধ ছিল। তারপর ফের চোলাইন মদ নৌকা করেই আসতে শুরু করে। প্রশাসনের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ উঠেছে। চোলাই বিক্রেতার খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিস।