মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ কানেই নিলেন না মেয়র কানন!
ডায়মন্ডহারবার রোডতো বটেই নবনির্মিত তারাতলা ফ্লাইওভারেও বড় বড় গর্তে জল জমে রয়েছে। চরম নাজেহাল হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর ১৭ দিন কেটে গেলেও অবস্থার পরিবর্তন হল না ডায়মন্ডহারবার রোডের। মুখ্যমন্ত্রী মহানাগরিক শোভন চট্টোপাধ্যায়কে রাস্তা মেরামতির ব্যাপরে নজরদারির কথা বলেছিলেন। কিন্তু ১৭ দিন পরও রাস্তা মেরামতির কোনও পদক্ষেপই নেওয়া হয়নি।
ডায়মন্ডহারবার রোডতো বটেই নবনির্মিত তারাতলা ফ্লাইওভারেও বড় বড় গর্তে জল জমে রয়েছে। চরম নাজেহাল হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।
আরও পড়ুন: প্যান্ডেল দুর্ঘটনায় বড় ধাক্কা দিলীপদেরই
দু-একদিনের বৃষ্টি। তাতেই জল থই থই কলকাতার একাধিক ওয়ার্ড। পুরসভার তত্পরতায় জল নামলেও এবার অরেক ভোগান্তি। জায়গায় পিচ উঠে বেরিয়ে পড়েছে রাস্তার হাড় পাঁজরা। খানখন্দে জমা জল, গাড়ির ঝাঁকুনি। যাতায়াতের পথে নিত্যদিনের ভোগান্তি। অতিষ্ট শহরবাসী। ডায়মন্ডহারবার রোডেরও একই অবস্থা। আকশ চমকে উঠলেই এখন আতঙ্কে থাকেন সেখানকার বাসিন্দারা। শেষ কবে রাস্তা সংস্কার হয়েছিল, স্মৃতি হাতড়েও তা মনে করতে পারেন না স্থানীয় বাসিন্দারা। রাস্তার এই হতদশায় ক্ষুব্ধ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়কে সরাসরি ফোন করেছিলেন তিনি। জানতে চেয়েছিলেন, কেন শহরের রাস্তাঘাট বেহাল?
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশের পর ১৭ দিন কেটে গেলেও ডায়মন্ডহারবার রোডের বিন্দুমাত্র অবস্থা বদলায়নি।