ওয়েব ডেস্ক: মদ খাওয়ার জন্য দিতে হবে সত্তর  টাকা।  না পেয়ে মাকে কুপিয়ে খুনের চেষ্টা করল ছেলে। কোনওমতে পালিয়ে প্রাণে বাঁচলেন মা। হবিবপুরের কন্যাদিঘি গ্রামের ওই আদিবাসী মহিলাকে মালদা মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়েছে। অভিযুক্ত ছেলে পলাতক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মালদার হবিবপুরের কন্যদ়িঘি গ্রাম। এই গ্রামেই একমাত্র ছেলে প্রদীপ মুর্মুর সঙ্গে থাকেন বছর পঞ্চাশের কুট্টি মার্ডি। স্বামী খোট্টা মুর্মু বছর তিনেক আগে মারা গিয়েছেন। ছেলে ও মা দুজনেই পেশায় খেতমজুর। অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরেই মদ্যপ ছেলের হাতে অত্যাচারিত হচ্ছিলেন কুট্টি মার্ডি। 


মঙ্গলবার রাতে প্রদীপ তার মায়ের কাছে মদ্যপানের জন্য সত্তর টাকা চায়। দিতে অস্বীকার করেন কুট্টি মার্ডি। এরপরেই রড নিয়ে মায়ের ওপর চড়াও হয় প্রদীপ। ধারাল অস্ত্র দিয়ে তাঁকে কোপানোর চেষ্টা করে সে। প্রাণভয়ে বাড়ি থেকে পালিয়ে পাশের গ্রামে মেয়ের বাড়িতে আশ্রয় নেন কুট্টি মার্ডি। আহত অবস্থায় তাঁকে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ঘটনার পর থেকেই পলাতক প্রদীপ মুর্মু। তার বিরুদ্ধে হবিবপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।