নিজস্ব প্রতিবেদন- Zee 24 Ghanta-র প্রতিনিধির সামনেই সবার আগে মুখ খুলেছিলেন তিনি। ক্ষোভ-বিক্ষোভের সুর শোনা গিয়েছিল তাঁর মুখে। সাংসদ শতাব্দী রায়ের (Satabdi Roy) পর প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়  (Prasun Banerjee) জানিয়েছিলেন, তৃণমূলে এখন আর তিনি খুশি নন। জি ২৪ ঘণ্টার খবরের জেরে প্রসূনের মান ভাঙাতে নড়েচড়ে বসে তৃণমূল কংগ্রেস। শনিবার প্রাক্তন ফুটবলারকে ফোন করলেন তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়। কোথায় তাঁর সমস্যা, প্রসূনের কাছে জানতে চান সৌগত রায়। প্রসূনও মন খুলে কথা বলেন তাঁর সঙ্গে। সমস্যার একাধিক দিক তুলে ধরেন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

'দলের সাংগঠনিক পরিবর্তনে কথা যদি কেউ ফোনে বা এসএমএসে জানাত, তাহলে গর্বিত হতাম।' শুক্রবার এমনই জানিয়েছিলেন প্রসূন। সাংসদ শতাব্দী রায়ের (Satabdi Roy) পর হাওড়ায় তৃণমূল সাংসদের মন খারাপ ভাবিয়ে তুলেছিল থিঙ্ক ট্য়াঙ্ক-কে। তাই দল আর দেরি করেনি। সৌগত রায় শনিবারই তাঁকে ফোন করে সমস্যার কথা জানতে চান। ফোনালাপে মিটেছে সমস্যা, আপাতত এমনই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ইউ টার্ন দিয়ে প্রসূন দাবি করলেন, দল ছাড়ার কোনও প্রশ্নই নেই। বিধানসভা নির্বাচনের আগে ভাঙনের সমস্যায় জেরবার তৃণমূল। যেভাবেই হোক ভাঙন রোধই যেন এখন তৃণমূলের আসল লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। 


আরও পড়ুন-  ট্র্যাকে ফিরলেন Satabdi, এবার 'মন খারাপ' হাওড়ার Prasun-র


একের পর এক নেতা, মন্ত্রীর মানভঞ্জনে ব্যতিব্যস্ত হয়ে উঠেছে তৃণমূলের উপরমহল। শুভেন্দু অধিকারী দল ছাড়ার পরই ভাঙন রোধের খেলা রুখতে শক্ত করে বাঁধ গড়তে চাইছে তৃণমূল। হাওড়ার তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি লক্ষ্মীরতন শুক্লার ইস্তফার পর প্রসূনের বেসুর তাই ভাবিয়ে তুলেছিল তৃণমূলকে। হাওড়ার ভাঙন রোধে তাই আর ব্যবস্থা নিতে দেরি করল না তূণমূল কংগ্রেস (AITMC)।