নিজস্ব প্রতিবেদন: অনুব্রত মণ্ডলকে উডবার্ন ওয়ার্ডে রাখা নিয়ে এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন শুভেন্দু অধিকারী। এদিন রাজ্যের বিরোধী নেতা বলেন, ''মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এক কয়লা গরু চোরকে শুইয়ে রেখেছেন উডবার্ন ওয়ার্ডে। উডবার্ন ওয়ার্ডটা তৈরি করেছিল কেন? সেখানে রাজ্যপাল,বিশিষ্ট কোন ব্যক্তি, বয়স্ক মানুষদের কোন কিছু হলে তাদের সেখানে চিকিৎসা বা কেয়ার নেওয়া হবে। গরু চোরের রাখার জন্য নয়।''


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

''পশ্চিমবাংলায় কোন আইন শৃঙ্খলা বলতে কিছুই নেই। তিনি কখনও ছোট ঘটনা বলেন, কখনও বলেন, একটা হিন্দুর মরে গেলে তোমরা টিভিতে এসব করছ। এগুলো করে প্রশাসন এবং তার সঙ্গে সঙ্গে সংবিধানের একটা বড় স্তম্ভ মিডিয়াকে তিনি চাপে রাখছেন'', তৃণমূল সুপ্রিমোর বিরুদ্ধে এমনটাই অভিযোগ শুভেন্দুর। 


শুভেন্দু আরও বলেন, ''এখন রাজ্যের প্রশাসনিক কর্তৃ যদি এই বিষয়গুলো রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে তার নিরসন না করেন তাহলে বেপরোয়ারা তো বেপরোয়া হয়ে উঠবেই। রাজ্যের সব থানাগুলোকে পার্টি অফিসে পরিণত করা হয়েছে। থানার লোকেরা ভয় থাকে যদি তৃণমূলের লোক খুন ধর্ষণ করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিলে সেই পুলিসের পানিশমেন্ট পোস্টিং হবে।''


বিজেপি নেতার অভিযোগ, তাহেরপুরের ওসি-কে যেভাবে ৩ মে সরানো হয়েছে তা দেখে পুলিস আতঙ্কে থাকে। তাই প্রধানের ছেলে তার নাবালিকা প্রেমিকাকে মদ খাইয়ে কাজ করতে পারে। সর্বত্র শাসকদলের একটা যোগাযোগ রয়েছে। এখন সবথেকে বড় রোজগারের জায়গা হয়েছে ১০০ দিনের কাজে। একেবারে বেপরোয়া, যে কোনও প্রধান, বিশেষ করে নন্দীগ্রামে ২০-২৫ টি প্রধানের নাম আমি বলতে পারি যাদের বাড়ি গেলে দেখবেন একশ দিনের টাকা মেরে সম্পত্তি করেছে।


যে কোনও খুনই নিন্দনীয়। যোগী আদিত্যনাথকে ফলো করুন। আইনের আওতায় আনুক, আর যে কোনও দলের লোক হোক না কেন তিনি একজন ভারতবাসী, এই রাজ্যের একজন অধিবাসী তার ধর্ম বর্ণ সম্প্রদায় এবং তার রাজনৈতিক পরিচয় দেখা উচিত নয়। কিন্তু আইন হাতে তুলে নেওয়া উচিত নয়। খুনিদের আইনের আওতায় আনা হোক।


আরও পড়ুন, Dilip Ghosh: "ফের জোড়া খুন হবে", তৃণমূল প্রসঙ্গে বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)