নিজস্ব প্রতিবেদন: কিছুদিন আগেই বিনা চিকিৎসায় মৃত তরুণের খবর উঠে এসেছিল সংবাদের শিরোনামে। সপ্তাহ ঘুরতে চলল। স্বাভাবিক নিয়মেই খানিক ম্লান হয়েছে শুভ্রজিত। ছেলে নেই, ইছাপুরের বসত ভিটেতে এখন শুধুই শূন্য। ছেলের স্মৃতি আঁকড়ে শোকে পাথর সন্তানহারা দম্পতি। এ বছর উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল শুভ্রজিৎ। সময় মতো রেজাল্ট এল ঠিকই তবে অসমেই চলে গেছে সে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  সব পরীক্ষা দিতে পারলে আরও ভাল হতো, একটাই আফশোস উচ্চমাধ্যমিকের কৃতীদের


শুক্রবার উচ্চমাধ্যমিকের রেজাল্ট বেড়িয়েছে শুভ্রজিতের। তা দেখে কান্নায় ভেঙে পড়লেন শুভ্রজিতের বাবা-মা। তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৩৬০। এ গ্রেড পেয়েছে সে। করোনায় চার হাসপাতাল ঘুরে চিকিত্সা বিভ্রাটে মৃত্যু হয় শুভ্রজিতের। তার আগে অবধিও ছেলের বিশ্বাস ছিল স্টার সে পাবেই।


কথা ছিল, রেজাল্টের দিন নতুন মোবাইল আর দাদা বৌদির দোকানের বিরিয়ানি। মা-কে টাকার জোগাড়ও করে রাখতে বলেছিল ছেলে। সেইমত কথাও দিয়েছিলেন মা। কিন্তু শেষ ইচ্ছে পূরণ হল না। আজ চ্যাটার্জি বাড়িতে শুধুই কান্নার রোল। ছেলের স্মৃতি আঁকড়ে বসে রয়েছেন সন্তানহারা বাবা-মা।


আরও পড়ুন:  রাজ্যে বাড়ল কনটেনমেন্ট জোনের সংখ্যা, কলকাতায় কমে ২৪