ওয়েব ডেস্ক: রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনের ষোলোতম অধ্যক্ষ হলেন স্বামী স্মরণানন্দ। সহ অধ্যক্ষ স্বামী শিবাময়ানন্দ। গত মাসেই প্রয়াত হন সঙ্ঘের পঞ্চদশ অধ্যক্ষ স্বামী আত্মস্থানন্দ। তারপর সঙ্ঘের অস্থায়ী অধ্যক্ষ পদে ছিলেন স্বামী স্মরণানন্দ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

স্বামী আত্মস্থানন্দের মহা প্রয়াণের পর মিশনের প্রবীণ সন্ন্যাসীদের মধ্যে প্রথমসারিতে ছিলেন স্বামী স্মরণানন্দ। সোমবার তাঁকেই সঙ্ঘের নতুন অধ্যক্ষ হিসেবে বেছে নিল রামকৃষ্ণ মঠের অছি পরিষদ এবং রামকৃষ্ণ মিশনের পরিচালন সমিতি।


১৯২৯ সালে তামিলনাড়ুর তাল্লাভুর জেলার আন্দামি গ্রামে জন্ম স্বামী স্বরণানন্দের। ছাত্রজীবন থেকেই ছিলেন খুব মেধাবী। মাত্র ২০ বছর বয়সে রামকৃষ্ণ সঙ্ঘের মুম্বই শাখার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ঘটে। শ্রীরামকৃষ্ণ-বিবেকানন্দ ভাবধারায় অনুপ্রাণিত হয়ে, ১৯৫২ সালে, মাত্র ২২ বছর বয়সে মুম্বই আশ্রমে যোগ দেন স্বামী স্মরণানন্দ। ১৯৫৬ সালে সঙ্ঘের সপ্তম অধ্যক্ষ শঙ্করানন্দজীর কাছে ব্রহ্মচর্য ব্রতে দীক্ষিত হন এবং ১৯৬০ সালে সন্ন্যাস গ্রহণ করেন। তখন তাঁর নাম হয় স্বামী স্মরণানন্দ। ১৯৫৮ সালে তিনি মুম্বই আশ্রম থেকে অদ্বৈত আশ্রমের কলকাতা শাখায় আসেন তিনি। ১৯৭৬ সালে তিনি বেলুড় মঠের পাশেই রামকৃষ্ণ মিশন সারদাপীঠ নামে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সম্পাদক হন স্বামী স্বরণানন্দ। দীর্ঘ ১৫ বছর সেখানে থাকাকালীন বিভিন্ন সেবামূলক কাজে যুক্ত ছিলেন তিনি। ১৯৭৮ সালের বিধ্বংসী বন্যার সময় সহ সন্ন্যাসীদের নিয়ে ত্রাণের কাজে ঝাঁপিয়ে পড়েন। ১৯৯১ সালের ডিসেম্বরে তিনি চেন্নাই রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ হন। ২০০৭ সালে সঙ্ঘের সহ-অধ্যক্ষ নির্বাচিত হন তিনি। শুক্রবার একটি অনুষ্ঠানে সঙ্ঘের সন্ন্যাসীরা নতুন অধ্যক্ষকে বরণ করে নেবেন।


ঘাটাল মহকুমা হাসপাতাল চত্বরে থাকা ৮টি অ্যাম্বুল্যান্সে ভাঙচুর চালিয়েছে পুলিস