অরূপ বসাক ও নারায়ণ সিংহরায় : তীব্র গরমে হাঁসফাঁস অবস্থা মালবাজার-সহ গোটা উত্তরবঙ্গের। রোদের তাপদাহ থেকে বাঁচতে কেউ ছুটছেন লাভা, কেউ-বা দার্জিলিং। কেউ-বা আবার ডুব দিচ্ছেন দামি রিসর্টের সুইমিংপুলে। দুক্ষেত্রেই রয়েছে লম্বা খরচ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Abhishek Banerjee: সিঙ্গুরে 'তৃণমূলের নবজোয়ার', ট্রাক্টর ব়্যালিতে অভিষেক...


তবে উত্তরবঙ্গের ডুয়ার্সের পাহাড় এবং চা-বাগানে ঘেরা এলাকায় প্রকৃতি সব সময়েই কিছু না কিছু বিকল্প ব্যবস্থা তৈরি রাখে। তেমনই একটা জায়গা ইনটেক। প্রকৃতি এখানে নিজেকে যেন উজাড় করে দিয়েছে। জায়গাটি এতই নতুন যে, গুগলে তো পাবেনই না, এমনকি কাছাকাছি অঞ্চলে থাকেন এমন অনেক মানুষও এই জায়গার নাম সেভাবে শোনেননি! তবে বর্তমানে জায়গাটি এতই ট্রেন্ডিং যে, প্রতিনিয়ত এখানে ভিড় জমাচ্ছেন বহু মানুষ। প্রতিনিয়ত ভিড় করছেন ব্লগাররা। 


কী ভাবে পৌঁছবেন এখানে? 


আরও পড়ুন: Bengal Weather: পুড়ছে বাংলা, এই দহনজ্বালা থেকে মুক্তি কবে?


গরুবাথান থেকে চেল নদী পার করে আপার ফাগুর দিকে যাওয়ার রাস্তায় পড়ে এটি। গরুবাথান আইআইটি পার করে সোজা রাস্তায় ৪ কিলোমিটার। এই এলাকা থেকে যে রাস্তাটি ঝান্ডির দিকে গিয়েছে, সেই পথে না উঠে সোজাসুজি গেলেই পৌঁছে যাবেন এই অনন্য প্রকৃতির সান্নিধ্যে। 



স্থানীয়দের কথায়, একসময় সরকারি তরফে বড় বাধ দেওয়া হয়েছিল এখানে। আজ তা ধূলিসাৎ। কিন্তু সেই ভাঙা বাঁধের অংশেই চেল নদীর স্রোতে সৃষ্টি হয়েছে ছোট্ট এক ঝরনা। সেই ঝরনার জল নীচে নেমে এসে একটা জায়গায় জমেছে। একেবারে কাচের মতো পরিষ্কার জল! গরম থেকে বাঁচতে যেখানে ডুব দিচ্ছেন অনেকেই। উষ্ণতা সমতল থেকে অনেকটাই কম। ঝরনা, নদী এবং পাহাড়কে কেন্দ্র করে এখানে অনেকেই পর্যটনের সম্ভাবনাও দেখছেন। 


নিকটবর্তী এলাকা থেকে ইদানীং তরুণ ছেলেমেয়েরা বাইক বা গাড়ি চেপে পৌঁছে যাচ্ছেন ইনটেকে। তেমনই এক পর্যটক সঞ্জীব চক্রবর্তী জানালেন, প্রকৃতির এই অপূর্ব রূপ এত কাছে থেকেও এতদিন তাদের কাছে অজানা ছিল! 


(Zee 24 Ghanta App দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)