নিজস্ব প্রতিবেদন: সেই কাহিনী সমানে চলছে। পুজোর মুখে রুগ্ন চা বাগান ছেড়ে পালালো ম্যানেজার। জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানায় এসে অভিযোগ জানিয়ে গেলেন বাগানের শ্রমিকেরা। পুজোর মুখে কাজ হারানোর আশঙ্কায় ৬৫০ শ্রমিক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গত ১২ সেপ্টেম্বর জলপাইগুড়ির পাতকাটা গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান তথা রায়পুর চা বাগানের শ্রমিক প্রধান হেমব্রমকে একটি চিঠি দিয়ে বাগান ছেড়ে চলে যান ম্যানেজার গুরগোবিন্দ সিং।


এরপরই বাগানের শ্রমিকদের সাথে কয়েকদফা মিটিং করেন প্রধান হেমব্রম। তবে তাতে রফাসূত্র বেরোয়নি। ম্যানেজার চলে যাবার ফলে কার্জত অভিভাবকহীন হয়ে গেল জলপাইগুড়ি রায়পুর চা বাগানের ৬৫০ জন চা শ্রমিক। 


২০১৪ সালের জুন মাসে বন্ধ ওই চা বাগানে মৃত্যুমিছিল শুরু হয়েছিল। অর্ধাহার ও অনাহারে জিতবাহন মুন্ডাসহ ৬ জন চা শ্রমিক এর মৃত্যু হয়েছিল। সংবাদ এর শিরোনামে উঠে এসেছিলো রায়পুর চা বাগান। এরপর ২০১৪ সালের জুলাই মাসে ওই চা বাগান টির দায়িত্ব নেন চেন্নাই এর বাসিন্দা গুরু শংকর নামে এক ব্যাবসায়ী। ফের চালু হয় বাগান। 


গাফিলতি পূর্ত দফতরের, পুরনো ব্রিজ ভেঙে ১ বছরে নতুন মাঝেরহাট ব্রিজ : মুখ্যমন্ত্রী


প্রধান হেমব্রম জানান, আমাদের বাগানে বর্তমানে সমস্যায় জর্জরিত। গত দেড় মাস ধরে হাজিরা পাননি শ্রমিকেরা। ডিজিটাল রেশন কার্ড না-হওয়ায় বেশ কিছু শ্রমিকের কয়েক মাসের রেশন বাকি রয়েছে। আমরা পুলিশ প্রশাসন ও জেলা প্রশাসনকে সব জানিয়ে গেলাম।


জলপাইগুড়ি সদর মহকুমা শাসক রঞ্জন কুমার দাস জানিয়েছেন অভিযোগ হয়েছে। আমরা সবসময় শ্রমিকদের পাশে আছি। বিষয়টি ডেপুটি শ্রম কমিশনারকে জানানো হয়েছে।