নিজস্ব প্রতিবেদন: নতুন সাজে সেজে উঠেছে চন্দননগরের লালদিঘি। দিঘি ঘিরে রয়েছে ইতিহাসের নানা গল্প। দীর্ঘ দিনের অবহেলায় রুপসী দিঘিতে পড়েছিল বয়সের ছাপ। সরকারি উদ্যোগে সেই দিঘিই এখন ঝলমলে। মানুষের দুদন্ড বিশ্রামের আশ্রয়।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

স্মৃতি আঁকড়েই বেঁচে থাকে ইতিহাস। চন্দননগরের লাল দিঘিতেও মিশে আছে এমন অনেক ইতিহাস। ফরাসি উপনিবেশ ছিল এই প্রাচীন শহর। কুটির মাঠের কাছেই ছিল ফরাসি লাল কেল্লা। ১৭৫২ সালে ইংরেজ আক্রমণে সুবিশাল কেল্লা  মাটিতে মিশে যায়। লাল কেল্লার ছায়া পড়তো পাশের দিঘিতে। কেল্লার রঙে লাল হয়ে উঠত দিঘির জল।


আরও পড়ুন:  অপহৃত কিশোরীকে উদ্ধার করে ফেরার পথে পুলিসের গাড়ি দুর্ঘটনা, কিশোরী-সহ মৃত ৪


পরিচর্যার অভাবে দুশো সত্তর বছরের ইতিহাসের সেই দিঘি মজতে বসেছিল।  হেরিটেজ  কমিশন আর সরকারি উদ্যোগে নতুন করে সেজে উঠেছে লাল দিঘি। দিঘি সংস্কারে  ব্যয় হয়েছে প্রায় আড়াই কোটি টাকা।


করোনা আবহে এমনিতেই চারপাশ বড় শুনশান।  দিঘির জলেও নিঃসঙ্গতার ছায়া। নিরিবিলি, ছিমছাম শহর চন্দননগর। শহরের রাস্তায় হাঁটলেই মেলে ইতিহাসের গন্ধ।  মানুষের দুদন্ড শান্তিতে বসার জায়গা করে দিচ্ছে লাল দিঘি। সময় ঘুরবে। করোনার আতঙ্ক দূরে সরিয়ে ফের কোলাহলে ভরে উঠবে লালদিঘির পাড়।