নিজস্ব প্রতিবেদন: নিমতিতা স্টেশনে রাজ্যের শ্রম প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনের ওপর হামলা। বিস্ফোরণের ঘটনায় ক্রমেই জোরালো হচ্ছে IED ব্যবহারের তত্ত্ব। একটি ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, প্ল্যাটফর্মে পড়ে থাকা একটি ব্যাগ সরাতে যান মন্ত্রীর এক অনুগামী। জাকির হোসেনের এক অনুগামী ব্যাগে হাত দিয়েই বিস্ফোরণ হয়। তাহলে কি খানিক দূর থেকে নজর রাখা হচ্ছিল? দূর থেকেই কি চালানো হয়েছিল অপারেশন? নাকি এমনভাবেই বিস্ফোরক মজুত করা হয়েছিল, যাতে হাত দিলেই তা ফাটে? 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  ৬০০ জনকে ডেকে ২০০ জনের কাউন্সেলিং, ধুন্ধুমার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কাউন্সিল দফতরে


বিষয়টি খতিয়ে দেখতে দফায় দফায় ঘটনাস্থলে গিয়েছেন ফরেনসিক দল। গিয়েছে বম্ব স্কোয়াড। নিমতিতা স্টেশনে সিআইডির বম্ব স্কোয়াডও। বম্ব স্কোয়াডের বিশেষজ্ঞরা ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন। এদিকে জাকির হোসেনকে জেড ক্যাটাগরির নিরাপত্তা দেওয়ার ভাবনা চিন্তা শুরু হয়ে গিয়েছে। জেলা পুলিসের পক্ষ থেকে সুপারিশ পাঠানো হচ্ছে। সমস্তকিছু খতিয়ে দেখছে ফরেনসিক দল। বোমায় ঠিক কী ধরনের রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়েছিল, এই বিষয়টিও তদন্তকারীদের নজরে রয়েছে।


আরও পড়ুন:  জাকির হোসেনের ওপর হামলায় সরব ফিরহাদ, অধীর, কৈলাস, নিন্দায় টুইট রাজ্যপালেরও


প্রসঙ্গত, বুধবার রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ কলকাতায় আসার ট্রেন ধরার জন্য মুর্শিদাবাদের নিমতিতা স্টেশনের ২ নম্বর প্ল্যাটফর্মে কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে ছিলেন মন্ত্রী জাকির হোসেন (Zakir Hussain)। সেইসময়ই হামলার ঘটনাটি ঘটে। বিস্ফোরণের জেরে মারাত্মক জখম হন তিনি। বাঁ পায়ে গুরুতর আঘাত লাগে তাঁর। আঘাত লাগে শরীরের একাধিক অংশেও। আজ এসএসকেএমে মন্ত্রীর অস্ত্রোপচার হয়। হামলার ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের নির্দেশে ইতিমধ্যেই এসটিএফ, আইবি, সিআইএফ, স্থানীয় পুলিসকে নিয়ে এডিজি সিআইডি অনুজ শর্মার নেতৃত্বে সিট গঠন করা হয়েছে।