নিজস্ব প্রতিবেদন:  রাত সাড়ে ৮ টা,  দোলের রাতে তখন দলীয় কর্মীদের সঙ্গেই বিভিন্ন আলোচনায় ব্যস্ত ভাঙড়ের আরাবুল ইসলাম। আচমকাই তাঁর মোবাইলে একটি অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন। আর তারপরই দাপুটে তৃণমূল নেতার কপালে ভাঁজ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ফোনটা ধরে খুব স্বাভাবিকভাবেই কথা বলেছিলেন আরাবুল ইসলাম। কিন্তু প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, মোবাইলের কথার বলার সময় অপর প্রান্ত থেকে ভেসে আসা যেটুকু শব্দ শোনা গিয়েছে, তাতে বোঝাই যাচ্ছিল, ও’প্রান্তের ব্যক্তিও ছিলেন যথেষ্ট ঠান্ডা মাথাতেই। কিন্তু মিনিট খানেকের সেই ফোন রাখার পরই আরাবুলের গলায় উঠে এল চাঞ্চল্যকর অভিযোগ।


আরও পড়ুন: কমিউনিস্ট পার্টি আর মমতা এখন এক হয়ে গেছে: মুকুল


দোলের রাতে অজানা নম্বর থেকে ফোন করে প্রাক্তন তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক আরাবুল ইসলামকে গুলি করে খুনের হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। ফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয় আরাবুলকে। গোটা ঘটনা জানিয়ে কাশিপুর থানায় অভিযোগ দায়ের আরাবুলের।


কিন্তু কেন হঠাত্ এই ধরনের ফোন?


আরও পড়ুন: গাছের ডালে একই দড়িতে ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছে যুগল, কারণ ঘিরে রহস্য


আরাবুল মনে করছেন, সম্ভবত এই হুমকি ফোনের নেপথ্যের কারণও সেই পাওয়ার গ্রিড। ভাঙড়ের মাটিতে পাওয়ার গ্রিড আন্দোলনে সোচ্চার তৃণমূল নেতারা। কার্যত আরাবুলের নেতৃত্বেই নির্ধারিত হচ্ছে আন্দোলনের রূপরেখা। সেক্ষেত্রে তাঁকেই খুন করার পরিকল্পনা করছে বিরোধীরা। তবে তিনি এদিন বলেন, পাওয়ার গ্রিড হবেই। আর পাওয়ার গ্রিড হলে এলাকার অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হবে।