নিজস্ব প্রতিবেদন:  খড়্গপুরে প্রশাসনিক বৈঠকে এসে হাতির আক্রমণে মৃত্যু হলে আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি তার পরিবারের একজন চাকরি পাবে বলে ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর ঘোষণা কে সাধুবাদ জানিয়ে গ্রামবাসীদের দাবি, হাতির হামলায় ক্ষতিগ্রস্থদের ঠিক মতন ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করুক সরকার।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

সেইসঙ্গে বনদফতর সময় মত থাকতে পারে না। তখন হাতি তাড়াতে হয় গ্রামবাসীদের। কাজেই, এলাকায় এলাকায় ছোটো ছোটো হুলা পার্টির দল গড়ে দিলে হাতির পায়ের চাপে ধ্বংস হওয়ার আগেই বাঁচানো সম্ভব হবে। এমনই দাবি তুললেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার মেদিনীপুর সদর ব্লকের হাতি উপদ্রব এলাকার বাসিন্দারা।


আরও পড়ুন: কুলতলিতে নদীর চরে তুলে নিয়ে গিয়ে নাবালিকাকে ধর্ষণ, প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি


তারা বলেন, মুখ্যমন্ত্রী চাকরি দেবেন বলেছেন, কিন্তু জমির ফসল যেভাবে ক্ষতি হয়েছে হাতির হানায়, তার ক্ষতিপূরণ ঠিক মতো পাচ্ছি না। বাড়ি ভাঙলেও ক্ষতিপূরণ পায়নি। রাত্রে অন্যের বাড়িতে ঘুমোতে যেতে হয়। এগুলোর ব্যবস্থা আগে করুক সরকার।


আবার একদল হুলা পার্টির যুবক মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্যকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, "এটা ভালো পদক্ষেপ। আমরা যারা হাতি তাড়াতে যাই, আমাদের প্রাণ সংশয় থাকে। আমাদের কিছু হলে পরিবারকে কে দেখবে। পাশাপাশি হাতি উপদ্রব বেশি এমন গ্রাম গুলিতে যুবকদের নিয়ে হুলা পার্টি তৈরি করার প্রস্তাব দিয়েছেন। তাদের বক্তব্য, এলাকায় হাতি থাকলে বন দফতর প্রতিদিন আসেন না হাতি তাড়াতে। আমাদেরই রাত জেগে হাতি তাড়াতে হয়। হুলা পার্টি গড়ে তুললে কিছু পারিশ্রমিক  পাওয়ার পাশাপাশি জমির ফসল, ঘরবাড়ি বাঁচানো যাবে হাতির আক্রমণ থেকে"।