নিজস্ব প্রতিবেদন:  সকাল থেকেই থমথমে ছিল এলাকা। পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন নিয়ে অশান্তির প্রতিবাদে বুধবার উত্তর দিনাজপুরের চোপড়ায় বনধ ডেকেছিল তৃণমূল। কিন্তু সময় গড়াতেই মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে বনধ প্রত্যাহার করল দল। সাধারণ মানুষের হয়রানি রুখতেই বনধ প্রত্যাহার।   


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মঙ্গলবার চোপড়ার দাসপাড়ায় বোর্ড গঠন ছিল। অশান্তির আশঙ্কায় সকাল থেকেই বন্ধ ছিল দোকানপাট, শুনশান ছিল রাস্তা। এলাকায় পুলিস মোতায়নও ছিল। তাসত্ত্বেও সকাল থেকে জমায়েত করছিল জোট ও কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকরা।


আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত বোর্ড গঠনে রণক্ষেত্র চোপড়া, গুলিবিদ্ধ ৪ কংগ্রেস কর্মী


বেলা গড়াতেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পরিস্থিতি। পুলিসের সামনেই কার্যত শুরু হয় দুপক্ষের গুলির লড়াই। ৪ কংগ্রেস প্রার্থীর শরীর ফুঁড়ে যায় গুলি। তার মধ্যে ২ কংগ্রেস কর্মীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।


সোমবারও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে উত্তর দিনাজপুরের লক্ষ্মীপুর এলাকা। মঙ্গলবার ফের অশান্তির পর বুধবার চোপড়ায় বনধের ডাক দিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। সকাল থেকেই তাই ফাঁকা ছিল রাস্তাঘাট, বন্ধ ছিল দোকানপাট। বিষয়টি কানে যায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। তিনি বরাবরই বনধ-বিরোধী। তাই একথা শোনা মাত্রই বনধ তুলে নেওয়ার নির্দেশ দেন তিনি। পরে চোপড়ায় বনধ উঠে যায়।