নিজস্ব প্রতিবেদন : জঙ্গিদের লক্ষ্য ছিল, ‘সাধারণ মানুষ মেরে টেরর স্ট্রাইক করা।’ কিন্তু এই লক্ষ্যপূরণের জন্য কোনও 'হার্ড অ্যাটাক' নয়, বদলে ‘মিনি অ্যাটাক’ করে লক্ষ্যপূরণ করাই ছিল ধৃত মডিউলদের টার্গেট। আর তার জন্য মজুত করা হয়েছিল যথেষ্ট পরিমাণ সামগ্রী। তদন্তে এবার সামনে এল এই তথ্য।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তদন্তে জানা গিয়েছে, চকলেট বোমার মোড়কে স্প্লিটার দিয়ে বিস্ফোরক বানানো হচ্ছিল। প্রথম দিন যেগুলি উদ্ধার হয়েছিল, সেগুলো আদতে স্প্লিন্টার বোমা। বোমা  শক্তিশালী করার জন্যই তাতে স্প্রিং, বল বিয়ারিং ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়েছিল। যাতে ওই বোমা থেকে বিস্ফোরণ হলে তা বেশি ক্ষয়ক্ষতি করতে পারে বা আঘাত হানতে পারে। উল্লেখ্য, এদিন মুর্শিদাবাদের রাণিনগরের একটি জায়গা থেকেও জেলা পুলিস প্রচুর স্প্লিন্টার ঠাসা চকোলেট বোমা উদ্ধার করে। NIA-কে এই ব্যাপারে সবিস্তারে জানিয়েছেন পুলিস সুপার। পাঠানো হয়েছে বোমার নমুনা ও ছবিও।


প্রথমদিন উদ্ধার হওয়া বোমা ও বাজেয়াপ্ত সামগ্রী বিচার করে NIA-এর তদন্তকারী অফিসাররা মনে করছেন, এসবই মানুষ মারার জন্য যথেষ্ট। ‘মিনি অ্যাটাক’-এর জন্য এই সামগ্রীগুলিই প্রয়োজন হয়। তদন্তকারীরা আরও জানতে পেরেছে, এরা বড় আকারে বিষ্ফোরক নিয়ে আসত না। তাই এলাকাবাসীর নজরে বিষয়টি আসেনি। অল্প অল্প করে সামগ্রী আনাত। সেটা আবার এক জায়গায় মজুতও করা হত না। মডিউলের সদস্যদের কাছে ভাগ করে দেওয়া হত।


আরও পড়ুন, 'অনুন্নত' ডোমকলে সবই এখন পাকা বাড়ি, গ্রামবাসীরা বলছেন, 'বিদেশের টাকায় তৈরি!'