কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির ঝোড়ো ইনিংস, বাজ পড়ে মৃত ১১
সকাল থেকেই আকাশে মেঘের ঘনঘটা। তারপর হঠাত্ বৃষ্টি। ভরা গ্রীষ্মে বাদল ধারায় পুরুলিয়ায় এক ধাক্কায় পারদ অনেকটাই নামল। স্বস্তিতে শহরবাসী।ভোর থেকে মুর্শিদাবাদের আকাশও ছিল ঘন কালো মেঘে ঢাকা।
নিজস্ব প্রতিবেদন: সকাল থেকেই মুখ ভার আকাশের। আজও ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গে। উত্তরে ঘূর্ণাবর্তের জেরে সাতসকালেই ঝড় বাঁকুড়া,বীরভূম, পুরুলিয়া,বর্ধমান, দুই মেদিনীপুর ঝাড়গ্রামেও। ঘণ্টায় ষাট কিলোমিটার বেগে ঝড় আছড়ে পড়ল কলকাতাতেও। রাজ্যে বজ্রাঘাতে মৃত্যু হয়েছে ১১ জনের।
নদিয়া, উত্তরচব্বিশ পরগনা, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পশ্চিম মেদিনীপুর ও মুর্শিদাবাদে মোট ন-জনের মৃত্যু হয়েছে। পশ্চিম মেদিনীপুরের গড়বেতা ও চন্দ্রকোনায় বজ্রাঘাতে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। ভাঙড় ও মুর্শিদাবাদের দৌলতাবাদে দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: মধুচক্র নয়, নাচের স্কুলের আড়ালেই চলত আরও নোংরা ব্যবসা!
সকাল থেকেই আকাশে মেঘের ঘনঘটা। তারপর হঠাত্ বৃষ্টি। ভরা গ্রীষ্মে বাদল ধারায় পুরুলিয়ায় এক ধাক্কায় পারদ অনেকটাই নামল। স্বস্তিতে শহরবাসী।ভোর থেকে মুর্শিদাবাদের আকাশও ছিল ঘন কালো মেঘে ঢাকা। বেলা বাড়তেই জেলাজুড়ে শুরু হয় বৃষ্টি। পাল্লা দিয়ে ঝোড়ো হাওয়া। ঝেঁপে বৃষ্টি , সঙ্গে বজ্র বিদ্যুত্ আর ঝোড়ো হাওয়া। সপ্তাহের প্রথম দিনে এমন আবহাওয়ায় শিল্পাঞ্চলে গৃহবন্দি বহু মানুষ। দুর্গাপুরেও এক ছবি। ভোর থেকে আকাশে মেঘের আনাগোনা। তারপর হঠাত্ ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি। হাঁসফাঁস গরম থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পাওয়ায় খুশি শহরবাসী। দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য জেলার পাশাপাশি সকাল থেকে বাঁকুড়াতেও আকাশের মুখ ভার। ঘন কালো মেঘের আড়ালে মুখ লুকিয়েছে সূর্য। ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে কোথাও কোথাও বৃষ্টি। তবে দুপুরের আগেই কলকাতা-সহ পাশ্ববর্তী এলাকাগুলিতে ঝাঁপিয়ে বৃষ্টি নামে। সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া বইতে থাকে।