নিজস্ব প্রতিবেদন:  ড্রোন উড়ছে। তবু তাতে ধরা দেয়নি বাঘ। ক্যামেরা ফাঁদে ধরা দিয়েই দক্ষিণরায় এখন অধরা। যত দিন যাচ্ছে, তত আতঙ্ক বাড়ছে লালগড়ে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: নদীর ধারের বস্তার মুখ খুলতেই উঁকি মারল নরকঙ্কাল


নদিন আগে ক্যামেরা ফাঁদে ধরা দিয়েছিল। তারপর থেকেই নড়ে চড়ে বসে বন দফতর। খাঁচা পাতা হয়। তবু ধরা পড়েনি বাঘ। পায়ের ছাপ দিয়ে সে জানান দিয়ে যায় তার অস্তিত্ব। কিন্তু কোথায়? বনকর্তারা কার্যত নিশ্চিত, মধুপুরের জঙ্গলে  রয়েছে বাঘবমামা। তার দেখা পেতেই ড্রোন কাজ শুরু করেছে বৃহস্পতিবার থেকে। শুক্রবারও ড্রোনে ধরা দিল না বাঘ।


আরও পড়ুন: পার্শ্বশিক্ষকদের জন্য বেতন বৃদ্ধি, বড় ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর


যেহেতু জঙ্গল আর লোকালয় এক সঙ্গে, তাই তৈরি রাখা হয়েছে ট্র্যাঙ্কুলাইজার এক্সপার্টদের। সুন্দরবন থেকে পৌছে গিয়েছেন ট্র্যাঙ্কুলাইজিং এক্সপার্টরা। লোকালয়ে বাঘ ঢুকে পড়লেই  তাঁরা ঘুমপাড়ানি গুলি ছুঁড়বেন। ঘটনাস্থলে গিয়েছেন প্রধান মুখ্য বনপাল বন্যপ্রাণ রবিকান্ত সিনহা। এদিকে বাঘটি সিমলিপাল থেকেই এসেছে কিনা, তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। কারণ, জঙ্গলমহলের জঙ্গলে বাঘের ছবি পাঠানো হয় সিমলিপালে। সিমলিপালে যে সব বাঘের ছবি তোলা হয়, সেই ছবির সঙ্গে মিলিয়ে দেখেন বিশেষজ্ঞরা। দেখা যায়, সেখানকার বাঘের গায়ের ডোরার সঙ্গে মিল নেই এখানকার বাঘের।