নিজস্ব প্রতিবেদন : পঞ্চায়েত ভোট ঘিরে উত্তপ্ত দক্ষিণ ২৪ পরগনার রায়দিঘি। শনিবার তৃণমূল ও সিপিএমের সংঘর্ষে রায়দিঘির সিপাহীপাড়ায় আহত হয়েছেন মোট ১০ জন। অন্যদিকে, মন্দিরবাজারে বিজেপি কর্মীর মাথায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে তাঁকে খুনের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে শাসকদল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শনিবার প্রচার সেরে বাড়ি ফিরছিলেন ৮ জন সিপিএম কর্মী-সমর্থক। অভিযোগ, রায়দিঘির কঙ্কনদিঘি গ্রাম পঞ্চায়েতের সিপাহীপাড়ায় সেই সিপিএম কর্মী-সমর্থকদের উপর হামলা চালায় স্থানীয় তৃণমূল নেতা লক্ষ্ণণ হালদারের দলবল। প্রায় ২০-২৫ জন তৃণমূল কর্মী-সমর্থক লোহার রড, বাঁশ দিয়ে সিপিএম কর্মী-সমর্থকদের বেধড়ক মারধর করে। এই ঘটনায় গুরুতর জখম হন ৮ সিপিএম কর্মী-সমর্থক। আহত হন তৃণমূলেরও ২ জন কর্মী-সমর্থক।


আরও পড়ুন, গোয়ালপোখরে বাম-তৃণমূল সংঘর্ষ, মৃত ১, আহত পঞ্চায়েত প্রার্থীর স্বামী


যদিও মারধরের অভিযোগ অস্বীকার করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তাদের দাবি, সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরেও সিপিএম কর্মী-সমর্থকরা প্রচার করছিলেন। তাঁরা বাধা দিলে, সিপিএম কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে তাঁদের বচসা বাঁধে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে রায়গঞ্জ থানার পুলিস।


আরও পড়ুন, ঘটনাস্থলে ছিলাম না, আমি নির্দোষ : আরাবুল ইসলাম


অন্যদিকে, মন্দিরবাজারের চাপানগর গ্রামে ২ বিজেপি কর্মীকে খুনের চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে শাসকদল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, দুষ্কৃতীরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে পিন্টু মণ্ডল ও রাজু হালদারের মাথায় আঘাত করে। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁরা মন্দিরবাজার হাসপাতালে ভর্তি।