নিজস্ব প্রতিবেদন: কোচবিহারে তৃণমূল জেলা সভাপতির পদ থেকে রবীন্দ্রনাথ ঘোষ অপসারিত হতেই উল্লাসে মাতলেন তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থকরা। জেলার দলের শোচনীয় পরাজয়ের পর এবার এমন ছবিই ধরা পড়ল কোচবিহারে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-গুলির লড়াইয়ে উত্তপ্ত চোপরা, এসআইকে গুলি, মাথায় ধারাল অস্ত্রের কোপ সাব ইনস্পেক্টরকে


কোচবিহারে লোকসভা নির্বাচনের দিন জেলা তৃণমূল সভাপতি দাবি করেন, মেসিনারি কাজ করেছে। চিন্তার কোনও কারণ নেই। কিন্তু ফল বেরোতেই দেখা গেল হার হয়েছে ঘাসফুলের।



দলের আভ্যন্তরীন তদন্তে এর জন্য রবীন্দ্রনাথ ঘোষকেই দায়ি করা হয়েছে। কোচবিহারের ৭ বিধানসভার ৫টিতেই বিজেপির থেকে পিছিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস। খোদ রাবীন্দ্রনাথ ঘোষের কেন্দ্রেও খারাপ ফল করেছে তাঁর দল। ওই ফলাফলের পরই জেলা সভাপতির পর থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় রবীন্দ্রনাথকে। তাঁর জায়গায় আনা হয় বিনয়কৃষ্ণ বর্মনকে। কার্যকরী জেলা সভাপতি হলেন পার্থ প্রতিম রায়।


আরও পড়ুন-দু’পক্ষের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র দুর্গাপুর, পুলিস ফাঁড়িতে হামলা ক্ষুব্ধ জনতার


এদিকে ওই ঘোষণার পরই শুক্রবার রাতে দিনহাটায় উল্লাসে মাতেন তৃণমূল সমর্থকরা। বাজি ফাটিয়ে, নেচে উল্লাস প্রকাশ করেন তারা। এদিন রতে হঠাত্ করেই দিনহাটা চৌপথি এলাকায় বাজি ফাটাতে শুরু করে তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরা। রাজনৈতিক মহলের খবর দলে রবীন্দ্রনাথ ঘোষের বিরোধী গোষ্ঠীর লোক হিসেবে পরিচিত বিনকৃষ্ণ বর্মন ও পার্থ প্রতিম রায়। ফলে ওই দুজনের অনুগামীরাই একাজ করেছেন কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।