নিজস্ব প্রতিবেদন : ইটাহারে খুন তৃণমূল কর্মী। শুক্রবার রাতে বাড়ি ফেরার পথে গুলি করা হয় এলাকায় সমাজকর্মী হিসেবে পরিচিত মাধু মজুমদারকে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় রায়গঞ্জ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে গেলেও বাঁচানো যায়নি তাঁকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

চোপড়ার দাস পাড়ায় পঞ্চায়েত বোর্ড গঠনের দিন দুই পক্ষের সংঘর্ষে খুন হন তৃণমূল কর্মী। তুমুল সংঘর্ষ হয়েছিল ইটাহারেও। কিন্তু কোনও জীবনহানির ঘটনা ঘটেনি। তবে বোর্ড গঠনের চারদিনের মাথায় খুন হলেন ইটাহারের তৃণমূল নেতা মাধু মজুমদার ওরফে বিকাশ মজুমদার।  শুক্রবার রাতে গুলিবিদ্ধ হন মাধু মজুমদার। রাতে মোটর বাইকে করে বাড়ি ফিরছিলেন তিনি। সেই সময় হামলা করে দুষ্কৃতীরা। নিখুঁত নিশানায় ঠিক কানের পাশে গুলি চালায় দুষ্কৃতী। দুষ্কৃতীরা গুলি করে গড়ি চড়ে চম্পট দেয়। রক্তাক্ত অবস্থায় মাধু মজুমদারকে রায়গঞ্জ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিত্‍সকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন মাধু মজুমদারকে।


আরও পড়ুন, অসুস্থ সন্তান, হতাশায় ছেলেকে সঙ্গে নিয়েই বাবা নিলেন চরম পদক্ষেপ


শুধু রাজনৈতিক নেতা নয়। মাধু মজুমদার এলাকায় সমাজসেবী হিসেবে পরিচিত বেশ জনপ্রিয় ছিলেন। মৃত্যুর ঘটনায় গোটা এলাকায়  বিষাদের ছায়া আসে। সকাল থেকেই বাড়িতে মানুষের ভিড় জমে যায়। জেলা তৃণমূল নেতা অমল আচার্য এই খুনের ঘটনায় বিজেপিকে দায়ী করেছেন। যদিও বিজেপির তরফে দাবি করা হয়েছে, তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দলের জেরেই খুন হয়েছেন মাধু মজুমদার।


আরও পড়ুন, রাতে ঘরে ঢুকেই স্বামী দেখেন, প্রেমিকের সঙ্গে 'ঘনিষ্ঠভাবে' শুয়ে স্ত্রী, তারপর...


মৃত্যুর ঘটনায় প্রথমে ১২ ঘন্টা বনধের ডাক দেয়  তৃণমূল। তবে পরে  তৃণমূলের তরফে বলা হয়, বনধের ডাক দেয়নি তারা। শোক বিহ্বল স্থানীয় মানুষজনই নিজেরাই দোকানবাজার বন্ধ রেখেছেন।