নিজস্ব প্রতিবেদন: লক্ষ্য একুশের নির্বাচন। কখনও কাঁথি, কখনও মহিষাদল একের পর সভা করেছেন শুভেন্দু অধিকারী।  আজ নন্দীগ্রামে শুভেন্দু অধিকারীর সভা। এই সভার ঘোষণা করা হয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভা ঘোষণার পর। কিন্তু নন্দীগ্রামে মমতার সভা স্থগিত রাখা হয়। তৃণমূলের পক্ষ থেকে বলা হয়, অখিল গিরি অসুস্থ। আর সে কারণেই তাঁকে ছাড়া নন্দীগ্রামে সভা করা সম্ভব নয়। বদলে সভা করবেন সুব্রত বক্সি। তবে শুভেন্দুর সভা নিয়ে আগে থেকেই তেড়েফুঁড়ে ময়দানে নেমে পড়েছে পদ্ম শিবির। শুভেন্দু নিজেই জানিয়েছিলেন, নন্দীগ্রামে শক্তি দেখাব। এক লক্ষ মানুষের জমায়েত হবে। আর এই সভা থেকে শুভেন্দু কী বার্তা দেন, তার দিকে নজর গোটা বাংলার। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বুধবার মধ্যরাতে নন্দীগ্রামে  শহিদ বেদিতে শুভেন্দুর মাল্যদানের সময় বোমাবাজির ঘটনা ঘটে। এ দিন রাত ১২টা বাজার সঙ্গে সঙ্গেই সোনাচূড়ায় পৌঁছন এবং শহিদ বেদীতে মাল্যদান করেন তিনি। ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির ব্যানারে এই অনুষ্ঠানে মোমবাতি হাতে হাজির ছিলেন প্রচুর সাধারণ মানুষ। তবে অভিযোগ, এদিন অনুষ্ঠান চলাকালীন দুষ্কৃতীরা একটি বোমা ফাটায়।


৭ তারিখ ভোরের আলো ফোটার আগে শহিদ স্মরণের অনুষ্ঠান সেরে ফেলেন তিনি। ভাঙাবেড়িয়ায় শহিদ বেদিতে মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানান শুভেন্দু অধিকারী। নন্দীগ্রামে শহিদ দিবস পালনে তিনি বিজেপির প্রতিনিধিত্ব করেন। বললেন,'বিগত দিনগুলিতে অনেকে আসেননি আগামি দিনেও আসবেন না। এ বছর বিধানসভা নির্বাচন। অনেকের অনেক উদ্দেশ্য থাকতে পারে। আমি কোনও রাজনৈতিক পরিচয় নিয়ে এখানে আসিনি। সাধারণের একজন হিসেবে এসেছি।' 


এ দিন কার্যত তৃণমূলকে তোপ দেহে শুভেন্দুর কটাক্ষ, 'আমি এখানে শহীদ মিনারে আসতে পারব না। ফুলদিতে পারব না। কিন্ত শুভেন্দু অধিকারী এসবের ভয় করে না। আমি রক্ত চক্ষুকে উপেক্ষা করে অনেক লড়াই করেছি। আমাকে এসব করে কিছু হবেনা। আগামিকাল শহীদ মিনার এর গেট খোলা থাকবে কেউ যদি ফুল দিতে চান দিয়ে যাবেন।