নিজস্ব প্রতিবেদন: সারা হাতে সেফটিপিনের ক্ষত। দগদগে ঘা-এ লেখা সিনিয়রদের নাম। লিলুয়ার এক সরকারি হোমের বিরুদ্ধে ফের উঠল এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। শারীরিক ও মানসিক অত্যাচারের চিহ্ন নিয়ে বাড়ি ফিরল চুঁচুড়ার নাবালিকা। তার হাতে সেফটিপিন দিয়ে নিজেদের নাম খোদাই করে দিয়েছে হোমের সিনিয়ররা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন:  বিয়ের জন্য প্রবল চাপ দিচ্ছিল চুমকি, গলার কাঁটা নামাতেই নিউটাউনের হোটেলে এনে খুন


গত ১৫ ডিসেম্বরের রাতে, মা-বাবার সঙ্গে ঝগড়া করে বাড়ি ছেড়েছিল নাবালিকা। হাওড়া জিআরপির সাহায্যে ঠাঁই পেয়েছিল লিলুয়ার সরকারি হোমে। দিন ২০ পর যখন বাড়ি ফিরল, নাবালিকা তখন শারীরিক ও মানসিকভাবে বিধ্বস্ত। শরীরের পাশাপাশি মনের ক্ষত আরও গভীর। বিচার চেয়ে প্রশাসনের দ্বারস্থ নাবালিকার পরিবার।


হোম। মানে ঘর। সবচেয়ে সুরক্ষিত জায়গা। সেই হোম যদি সরকারি হয়, তাহলে সুরক্ষার দায়িত্বও সরকারের। অথচ লিলুয়ার সরকারি হোমেই শারীরিক ভাবে ক্ষতবিক্ষত হল চুঁচুড়ার নাবালিকা। 


ঠিক কী হয়েছিল?


১৫ ডিসেম্বর রাতে বাড়ি ছাড়ে নাবালিকা। জানা গিয়েছে, চুঁচুড়া স্টেশনের কাছে বিদ্যাভবনের অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। ১৬ তারিখ সন্ধেয় হাওড়া থানায় জিআরপি উদ্ধার করে লিলুয়া হোমে পাঠায়। ১৭ তারিখ জানানো হোম থেকে বাড়িতে যোগাযোগ করা হয়। আইনি প্রক্রিয়া পার করে ৪ জানুয়ারি বাড়ি ফিরিয়ে আনে। চুচুড়া মহকুমা সদরে যোগাযোগ করেন নাবালিকার পরিবার