ওয়েব ডেস্ক: ট্রাফিক সমস্যা কিছুতেই মিটছেনা আসানসোল শিল্পাঞ্চলে। যখন তখন দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কিন্তু ট্রাফিক আইন মানছে না কেউ। বলবত্‍ ও কেউ করে না। তবে ব্যবস্থা সব আছে। কিন্তু সচেতনতার অভাবে শহর আসানসোলের ট্রাফিক ব্যবস্থার অবস্থা মুমুর্ষু রোগীর মত।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দেখো আমি বাড়ছি মাম্মি, কোনও বিজ্ঞাপনী ক্যাচলাইন নয়। আসানসোল শিল্পাঞ্চল সত্যিই বেড়েছে। ভরে উঠেছে। প্রয়োজন বুঝে সরকার আসানসোল কমিশনারেট গড়েছে,  এখনতো আসানসোল-দুর্গাপুর মিলিয়ে নতুন জেলা। তবু যেন বদলায়নি কিছুই। আর সেই গোড়ায় গলদের মত মূল সমস্যাটা সচেতনতার অভাব।


শিল্পাঞ্চলের বুক চিরে চলে গেছে জিটি রোড।নিয়ামতপুর, আসানসোল, রানীগঞ্জ, দুর্গাপুর । জীবনে এখানে থামেনা কখনও। গোটা শহরের উপচে পড়া ভিড়কে  শ্রোতস্বিনী নদীর মত বয়ে নিয়ে যাচ্ছে এই রাস্তা। আর এই রাস্তার ধারেই স্কুল, কারখানা, অফিস। দুর্ঘটনা লেগেই রয়েছে।


অবস্থা বুঝে ট্রাফিক ব্যবস্থায় বিশেষ জোর দিয়েছে পুলিস। কমিশনারেটে নিযোগ হয়েছেন একজন ডি সি ট্রাফিক। ৫ জন এসিপি ট্রাফিক, শহরাঞ্চলের সব থানায় একজন করে ওসি ট্রাফিক। রাস্তায় রাস্তায় মোতায়েন সিভিক পুলিসকর্মী। তবু লাভের লাভ  কিছুই হচ্ছে না।  রাস্তায় হেলমেটবিহীন বাইক আরোহী, বাসের ছাদে মানুষ, অটোতে বেমক্কা ভিড়। দেখার কেউ নেই। সাধারণ মানুষের অভিজ্ঞতা সেভ ড্রাইভ-সেভ লাইফের স্লোগান দেওয়ালে ব্যানারে সীমাবদ্ধ। এতে বরং করিতকর্মা কোনও পুলিসকর্মীর দু-পয়সা আমদানি হচ্ছে।