নিজস্ব প্রতিবেদন: আরামবাগের ঘটনায় মোট ৩৫  জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হলেও, গ্রেফতার হয়েছে মাত্র একজন। ধতৃ শেখ আখতার যুব তৃণমূল কর্মী। রবিবার সন্ধায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে পিটিয়ে খুন করা হয় আরমাবাগের প্রাক্তন কর্মাধ্যক্ষ তৃণমূল কর্মী মোক্তার হোসেনকে। প্রকাশ্যে রাস্তার কাছেই সকলের চোখের সমানে মেরে ফেলা হয় মোক্তারকে। ঘটনায় ক্ষোভে ফুটছে গোটা গ্রাম। প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কথা বলছেন স্থানীয় তৃণমূল ব্লক সভাপতি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- আরামবাগে তৃণমূল নেতা খুনে কী ইঙ্গিত দিলেন স্ত্রী?


জয়পুর, আদ্রার পর এবার  আরামবাগ। তৃণমূল নেতা খুন। উঠছে গোষ্ঠীসংঘর্ষের কথা। রবিবার সন্ধায় আরামবাগের মজপফপুর গ্রামে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে গিয়ে পিটিয়ে খুন করা হয় তৃণমূল নেতা তথা এলাকার প্রাক্তন কর্মাধ্যক্ষ মোক্তার হোসেনকে।


আরও পড়ুন- আপাতত ‘থামল’ রথ, পদযাত্রায় বিকল্প ভাবনা বঙ্গ বিজেপির


মেঘলা আকাশ, সবে সন্ধা ছটা - সাড়ে ছটা। ঘরেই ছিলেন মোক্তার।   এমন সময় দুই ব্যক্তি এসে মোক্তারকে  সঙ্গে যেতে বলে।  বাড়ি থেকে সামান্য দূরেই আরও চারজন জুটে যায়, যারা টানতে টানতে মোক্তারকে নিয়ে যায় বাড়ি থেকে খানিক দূরে পশ্চিম পাড়ার টাওয়ারের কাছে ।সেখানে উপস্থিত ছিলেন আরও অনেকে, শুরু হয়ে বেধরক মার, ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় মোক্তারের।


আরও পড়ুন- তৃণমূলকে বিঁধতে গিয়ে বৃহন্নলাদেরও টেনে আনলেন দিলীপ


মোক্তারের মৃত্যুর ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন পুরুশুরা তৃণমূল ব্লক সভাপতি জয়দেব জানা। আরামবাগের এই ঘটনায় মোট ৩৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ হয়েছে। সোমবার পুলিশ সেখ আক্তার নামে এক যুব তৃণমূল কর্মীকে গ্রেপ্তার করে।